রাশিয়ায় ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে সদ্য মুখোমুখি বসেছিলেন ভারত 🏅ও চিনের রাষ্ট্রনেতারা। সেখানেই লাদাখ নিয়ে কথা হয়। এরপরই লাগাখে সংঘাতের জায়গা থেকে ভারত ও চিন দুই দেশই নিজের সেনা সরাতে থাকে। শেষমেশ সদ্য জানা গিয়েছে, ডেপসাং ও ডেমচক এই দুই সংঘাতের জায়গা থেকে ভারত ও চিন দুই দেশই সেনা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এবার সেখানে দুই দেশের পরিকল্পনামাফিক টহলের প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে খবর।
পূর্ব লাদ𓆏াখের ডেপসাং ও ডেমচক ঘিরে ভারত ও চিনের মধ্যে সংঘাত ২০২০ সালে রক্তাক্ত এক অধ্যায়কে জন্ম দেয়। চিনের আগ্রাসন ঘিরে এই এলাকা ভারতের প্রতিরক্ষার দিক থেকে একটি স্ট্র্যাটেজিক্যাল গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হয়ে ওঠে। সদ্য গত ২১ অক্টোবর ভারত ও চিন দুই দেশ সীমান্তের উত্তেজনা কমানোর পথে সহমত পোষণ করে। সেই মতো এবার লাদাখের এই দুই গুরুত্বপূর্ণ এলাকা থেকে দুই দেশের সেরা সরানো হল। এক সূত্রের দাবি, ‘ ডেপসাং ও ডেমচক থেকে সেনা প্রত্যাহার হয়ে গিয়েছে, যাচাই করার কাজ চলছে।’ তিনি বলেন,'কমান্ডার স্তরে আলোচনা চলবে। দুই দেশের সেনাই সেখানে এবার টহল দেবে।'তিনি এও জানান যে'দ্রুত পরিকল্পনামাফিক টহল শুরু হবে।' ভারত একটি নির্দিষ্ট সময়ে টহল দেবে, তেমনই চিনও তার নির্দিষ্ট সময়ে এলাকায় টহল দেবে। আর এই টহলদারি দুই দেশের পরিকল্পনায় চলবে। দুই পক্ষের বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে এই টহ𝔍লদারি চলবে।
জানা গিয়েছে, পেট্রোলিং সম্পর্কে দুই দেশের সেনার গ্রাউন্ড কমান্ডাররা সিদ্ধান্ত নেবেন। এই গ্রাউন্ড কমান্ডার হিসাবে ব্রিগেডিয়ার বা তাঁর নিচু ✅পদের কেউ থাকতে পারেন। এখানেই শেষ নয়। লাদাখ সীমান্ত থেকে আরও এক স্বস্তির বার্তা রয়েছে। জানা গিয়েছে, দিওয়ালি উপলক্ষ♚্যে চিনের সেনা ও ভারতীয় সেনার মধ্যে মিষ্টির আদানপ্রদান হবে বৃহস্পতিবার।
বুধবার চীন বলেছে যে দুই সেনাবাহিনী সরানো সংক্রান্ত ‘রেজোলিউশন’ বাস্তবায়ন করছে। নির্দিষ্ট ধাপে ধাপে কাজ এগ💎োচ্ছে বলেও জানিয়েছে বেজিং। চিনের এক অফিশিয়াল বলেন' এই মুহুর্তে, চিন এবং ভারতীয় সীমান্ত সৈন্যরা একটি সুশৃঙ্খল উপায়ে প্রস্তাবগুলি বাস্তবায়ন করছে।'