পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় বুধবার দেখা করলেন ন্যাশানাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ কুমার মিশ্রের সঙ্গে। আর এই সাক্ষাৎকারকে ঘিরে বাংলার রাজনীতির আঙিনায় তুমুল জলঘোলা শুরু হয়েছে। অবিলম্বে রাজ্যপালের অপসরাণের দাবিতে সরব হয়েছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। অন্য়দিকে সিপিআই, ও সিপিএম নেতৃত্বে দাবি ধনখড় বিজেপি নেতার মতো আচরণ করছেন।বুধবার সন্ধ্যায় টুইট করে রাজ্যপাল লিখেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি তথা ন্যাশানাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের চেয়ারপার্সন অরুণ কুমার মিশ্রের একটি সৌজন্য সাক্ষাৎকার ছিল।’ অন্যদিকে তিনি এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। এদিকে দিল্লি যাত্রার আগেই রাজ্যপাল একটি চিঠি লেখেন মুখ্যমন্ত্রীকে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে,'ভোট পরবর্তী হিংসায় ঘটনায় বাংলায় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। নারীদের মর্যাদাহানি হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে এই ধরণের ঘটনা দেখা যায়নি।' রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছেন রাজ্যপাল। এব্যাপারে তৃণমূলের রাজ্যসভার সদস্য সখেন্দু সরকার বলেন, ‘এর আগে কোনও রাজ্যপাল জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারপার্সনের সঙ্গে দেখা করেননি। তিনি একজন পক্ষপাতদুষ্ট, অভদ্র মানুষ। তাঁকে অবিলম্বে অপসারণ করা দরকার। তিনি সাংবিধানিক অধিকারের বাইরে কাজ করছেন।’ ইতিমধ্যেই #Dhankhar Ab bandhkar এই কথাকে সামনে রেখে হ্যাশট্য়াগ প্রচার শুরু করেছে তৃণমূল।এদিকে বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু বলেন, ‘তিনি হিংসা কবলিত এলাকায় বিজেপি নেতাদের সঙ্গে যাচ্ছেন। তিনি রাজ্যপাল হিসাবে যেতে পারেন, কিন্তু বিজেপি নেতাদের সঙ্গে কেন? তাঁর কাজকর্ম বিজেপি নেতাদের মতো। তিনি ভারতের সংবিধান মানছেন না।’ এদিকে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের দাবি, ‘ভোট পরবর্তী হিংসায় আমাদের ২৮জন কর্মীকে হারিয়েছি। রাজ্যপালের আচরণ নজিরবিহীন বলা হলে এই হিংসার ঘটনাও নজিরবিহীন।’ পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় বুধবার দেখা করলেন ন্যাশানাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ কুমার মিশ্রের সঙ্গে। আর এই সাক্ষাৎকারকে ঘিরে বাংলার রাজনীতির আঙিনায় তুমুল জলঘোলা শুরু হয়েছে। অবিলম্বে রাজ্যপালের অপসরাণের দাবিতে সরব হয়েছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। অন্য়দিকে সিপিআই, ও সিপিএম নেতৃত্বে দাবি ধনখড় বিজেপি নেতার মতো আচরণ করছেন।বুধবার সন্ধ্যায় টুইট করে রাজ্যপাল লিখেছেন, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি তথা ন্যাশানাল হিউম্যান রাইটস কমিশনের চেয়ারপার্সন অরুণ কুমার মিশ্রের একটি সৌজন্য সাক্ষাৎকার ছিল। অন্যদিকে তিনি এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। এদিকে দিল্লি যাত্রার আগেই রাজ্যপাল একটি চিঠি লেখেন মুখ্যমন্ত্রীকে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে ভোট পরবর্তী হিংসায় ঘটনায় বাংলায় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে। নারীদের মর্যাদাহানি হয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে এই ধরণের ঘটনা দেখা যায়নি। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছেন রাজ্যপাল। এব্যাপারে তৃণমূলের রাজ্যসভার সদস্য শুখেন্দু সরকার বলেন, এর আগে কোনও রাজ্যপাল জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারপার্সনের সঙ্গে দেখা করেননি। তিনি একজন পক্ষপাতদুষ্ট, অভদ্র মানুষ। তাঁকে অবিলম্বে অপসারণ করা দরকার। তিনি সাংবিধানিক অধিকারের বাইরে কাজ করছেন। ইতিমধ্যেই #Dhankhar Ab bandhkar এই কথাকে সামনে রেখে হ্যাশট্য়াগ প্রচার শুরু করেছে তৃণমূল। এদিকে বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু বলেন, তিনি হিংসা কবলিত এলাকায় বিজেপি নেতাদের সঙ্গে যাচ্ছেন। তিনি রাজ্যপাল হিসাবে যেতে পারেন, কিন্তু বিজেপি নেতাদের সঙ্গে কেন। তাঁর কাজকর্ম বিজেপি নেতাদের মতো। তিনি ভারতের সংবিধান মানছেন না। এদিকে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের দাবি, ভোট পরবর্তী হিংসায় আমাদের ২৮জন কর্মীকে হারিয়েছি। রাজ্যপালের আচরণ অপ্রত্য়াশিত বলা হলে এই হিংসার ঘটনাও অপ্রত্যাশিত। |#+|