কোনও তথ্য ফাঁস হয়নি। সেরকম কোনও প্রমাণ মেলেনি। এমনই দাবি করল আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক। গত অর্থবর্ষের (২০২২-২৩) শেষ ত্রৈমাসিকের ফলাফল প্রকাশের সময় ভারতের অন্যতম বৃহত্তম 🔥বেসরকারি ব্যাঙ্কের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সন্দীপ ব🥀াত্রা দাবি করেছেন, ‘এটা ভিত্তিহীন এবং মিথ্যা অভিযোগ। ডেটা বা তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’ সেইসঙ্গে তিনি দাবি করেছেন যে পোর্টালে প্রথম ওই তথ্যফাঁসের প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল, সেই সংস্থার থেকে প্রমাণ চাওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওই সংস্থা কোনও প্রমাণ দিতে পারেনি বলে দাবি করেন আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর।
শুক্রবার একটি পোর্টালের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের আর্থিক তথ্য, গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য-সহ প্রচুর সংবেদনশীল তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। সম্প্রতি একটি তদন্তের সময় দেখা গিয়েছে যে বেসরকারি ব্যাঙ্কের সিস্টেমে গোলমাল আছে। তার জেরে প্রচুর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। যা সাইবার প্রতারকদের হাতে চলে এলে বড় বিপদ⛎ হতে পারে বলে আশঙ্কাপ্রকাশ করা হয়েছিল।
ওই প্রতিবেদনে 🐠দাবি করা হয়েছিল, গ্রাহকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সংক্রান্ত তথ্য, ব্🥀যাঙ্কের স্টেটমেন্ট, ক্রেডিট কার্ডের নম্বর, পুরো নাম, জন্মতারিখ, বাড়ির ঠিকানা, ফোন নম্বর, ইমেল, ব্যক্তিগত নথিপত্র, কর্মচারীদের বায়োডেটা, চাকরিপ্রার্থীদের বায়োডেটা ফাঁস হয়ে গিয়েছে। সেইসঙ্গে গ্রাহকদের পাসপোর্টের তথ্য, পরিচয়পত্র, প্যান কার্ড, কেওয়াইসি ফর্মের মতো তথ্যও ফাঁস হয়ে গিয়েছে বলে দাবি করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ICICI Bank FD Rate Hike: ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বাড়াল আরও এ📖ক ব্যাঙ্ক! রইল নতুন চার্ট
যদিও শনিবার যাবতীয় অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে আইসিআইসিআই ব্যাঙ্ক। বেসরকারি ব্যাঙ্কের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর দাবি করেছেন, ওই প্রতিবেদনে যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা পুরোপুরি ভুয়ো এবং ভিত্তিহীন। তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। শুধু তাই নয়, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর দাবি, য🧔ে পোর্টাল তথ্য ফাঁসের প্রতিবেদন করা হয়েছিল, সেই পোর্টালের তরফে কোনও নথিগত প্রমাণ দেওয়া হয়নি। ꧑তিনি বলেন, 'ওরা আমাদের কোনও প্রমাণ দেখাতে পারেনি।'
(এই খবরটি আপনি পড়ত♚ে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )