পরিচালন কমিটি ও শিক্ষকদের সঙ্গে দীর্ঘদিনের মতবিরোধ। আর সেই কারণেই ইস্তফা দিলেন আইআই💙এম ক্যালকাটার ডিরেক্টর অঞ্জু শেঠ। এই নিয়ে পর পর দেশের তিনটি আইআইএম থেকে ইস্তফা দিলেন তিন ডিরেক্টর।
কলকাতায় গোটা বিষয়ে ওয়াকিবহাল সূত্রে খবর, অঞ্জু শেঠ ইস্তফা দিয়েছেন। কিন্তু তাঁর ইস্তফা এখনও ﷽গৃহীত হয়েছে কিনা তা জানা নেই। আর কত দিন𝔍 তিনি তাঁর পদে কাজ করবেন সেটাও এখনও স্পষ্ট নয়।
মিন্ট-এর তরফে অঞ্জু শেঠের কার্যালয়ে যোগাযোগ করা হয়। ত๊াঁর অফিস জানায়, এখনও পর্যন্ত এ বিষয়ে তাঁদের কাছে কোনও তথ্য নেই। সময় গড়ালে গোটা ব্যাপারটা আরও স্পষ্ট হবে।
এর আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভার্জিনিয়া টেক-এ ম্🌳যানেজমেন্টের অধ্যাপনা করতেন অঞ্জু শেঠ। পরবর্তীকালে তিনি আইআইএম কল♉কাতায় যোগ দেন।
প্রায় দেড় বছর ধরে বারবার নানা কাꦉরণে পরিচাꦺলন কমিটি, শিক্ষকদের সঙ্গে অঞ্জুর সংঘাত প্রকাশ্যে এসেছে। গত ২০১৯ সালে নভেম্বর-ডিসেম্বর নাগাদ তাঁর বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানের বোর্ডকে চিঠি দেন শিক্ষকরা। সেই থেকে আরও জটিল হয় পরিবেশ।
পর পর তিনজন বিদেশফেরত ডিরেক্টরের ইস্তফা নিয়েই এখন চর্চায় শিক্ষাবিদরা। প্রথমে আইআইএম আহমেদাবাদের ডি﷽রেক্টরের পদ থেকে ইস্তফা দেন আশীষ নন্দ। তিনি এর আগে হার্ভার্ড-এ অধꩲ্যাপনা করতেন। কারণ হিসাবে আইআইএম অ্যাক্ট-এর ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে তাঁর নীতিগত বিরোধের কথা উল্লেখ করেন।
এরপরে আইআইএম ব্যাঙ্গালোর থেকে ইস্তফা দেন ডিরেক্টর সুশীল ভাচানী। তাঁর ইস্তফার কারণ আবার আলাদা। তিনি তাঁর পদের মেয়াজ ৫ বছর থেকে আরও বেশি 🍌বাড়ানোর আর্জি করেন। সরকার তাঁর এই দাবি মেনে নেয়নি। ফলে ৩ বছরের মাথায় তিনি ইস্তফা দেন। ভারতে ফেরার আগে তিনি বোস্টন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ছিলেন।