হাতে ধরা ড্রোন। কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী দেখালেন কীভাবে ভারতকে আরও শক্তিশালী হতে হবে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী শনিবার জানিয়েছেন, ভারতের কাছে প্রতিভা রয়েছে। একটি শক্তিশালী উৎপাদন ক্ষেত্র দরকার ভারতের। শুধু ফাঁকা কথায় কিছু হবে না। নতুন প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে শিল্প✃ে উন্নতিলাভ করতে হবে। এখানকার যুব সম্প্রদায় যাতে কাজ পায় তার ব্যবস্থা করতে হবে।
এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন রাহুল গান্ধী। তিনি লিখেছেন, ড্রোনের যুদ্ধ করার বৈপ্লবিক ক্ষমতা রয়েছে, ব্যাটারি, মোটরস, অপটিক্স দিয়ে যুদ্ধক💧্ষেত্রে গোটা বিষয়টি পরিচালনা করার মতো দারুন শক্তি রয়েছে। কিন্তু ড্রোন কেবলমাত্র একটা প্রযুক্তি নয়, একটি শক্তিশালী শিল্প সিস্টেমের ফসল হল এটা।
দুর্ভাগ্যবশত প্রধানমন্ত্রী মোদী সেটা বুঝতে ব্যর্থ। যখন তিনি এআইয়ের মাধ্য়মে টেলিপ্রম্পটার বক্তব্য রাখছেন তখন আমাদের প্রতিযোগীরা নতুন প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে। ভারতের শক্🌱তিশালী উৎপাদন ক্ষেত্র দরকার, শুধু ফাঁকা কথায় কাজ হবে ন। ভারতের প্রচুর প্রতিভা রয়েছে। আমাদের একটা স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি থাকা দরকার। আমাদের যুব সম্প্রদায়কে যাতে আগামী দিনে কাজের সুযোগ দেওয়া যায়, ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় সেটা দেখা দরকার। লিখেছেন রাহুল গান্ধী।
সেই সঙ্গেই তিনি এক্স হ্যান্ডেলে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন। সেই ভিডিয়োতে তিনি দেখিয়েছেন, এটা একটা ডিজেআই ড্রোন। চিনে তৈরি। রাহুল গান্ধী বলেন, আমি আমার বক্তব্যে দেশের যুবশক্তির জন্য বলেছি। আমি বলতে চেয়েছি ড্রোন 🅠কীভাবে যুদ্ধক্ষেত্রকে বদলে দিচ্ছে। এটা একটা ড্রোন। ডিজেআই ড্রোন( ড্রোনটা হাতে নিয়ে তিনি দেখান) বলেন, এই ড্রোন চিনের তৈরি। ব্যাটারি রয়েছে। মোটর রয়েছে। ক্যামেরা রয়েছে। যখন এটা কানেক্ট করা হবে তখন এফটিভি ইউনিটের মাধ্যমে পুরোটা দেখা যাবে। এভাবেই বদলে যাচ্ছে যඣুদ্ধক্ষেত্র। ইউক্রেনের প্রান্তরে যে ট্যাঙ্ক, বিরাট অস্ত্র সবকে বাতিল করে দিচ্ছে এই ছোট্ট জিনিসটা। এটা আসলে একটা বাণিজ্যিক উৎপাদন। চিনের কারখানায় তৈরি হচ্ছে। এখানে টেলিকমিউনিকেশনের যন্ত্র, ক্যামেরা, ইঞ্জিন সবই অত্যন্ত উন্নত। সেলফোন ব্যাটারি রয়েছে।
রাহুল বলেন, যুদ্ধকꩵ্ষেত্র এখন আরও স্বচ্ছ হয়ে গিয়েছে। একটা ড্রোন পাঠাচ্ছেন। ওপর থেকে সব দেখতে পাবেন। …ড্রোন আপনাকে সব কিছু দেখিয়ে দিচ্ছে। আপনার নিশানা আপনি একেবারে স্থির করে নিতে পারছেন। এটাই বিপ্লব। আমাদের এদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে হবে। একটা দক্ষ উৎপাদন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে। জানিয়েছেন রাহুল গান্ধী।