করোনার জেরে মঙ্গলবার অবধি চলবে লকডাউন। তারপরেও আরও দুই সপ্তাহ লকডাউনের মেয়াদ বৃদ্ধি করার সুপারিশ করেছে অধিকাংশ রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় সরকার সম্ভবত সেই সুপারিশ মেনেꦬ নিলেও বেশ কিছু ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার কথা চিন্তা করা হচ্ছে।
বর্তমানে শুধু অত্যাবশ্যক পরিষেবা খোলা আছে। সেটাকে বাড়িয়ে বারোটি শ্রণীর ব্যবসাকে ছাড়পত্র দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। এই প্রস্তাব দিয়েছে department for promotion of industry and internal trade (DPIIT). চূড়ান্ত কোনও সিদ্ধান্ত যদিও এখনও নেওয়া হয়নি। কিন্তু যেই ১৬১টি জেলায় করো✨না আক্রান্ত রোগী নেই সেখানে ধীরে ধীরে রাশ শিথিল করার কথা ভাবছে কেন্দ্র।
বর্তমানে ভারতের অর্ধেক করোনা আক্রান্ত মহারাষ্ট্র, দিল্লি, তামিননাড়ু ও রাজস্থানে অবস্থিত। সেই কারণে𝓀 ধীর🐻ে ধীরে লকডাউন ওঠানোর পক্ষপাতী কেন্দ্র। দেশের ১০০টি জেলা করোনায় খুব বাজে ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। সেগুলি থাকবে লাল জোনে। যেগুলিতে অল্প কিছু কেস দেখতে পাওয়া গিয়েছে, সেই সব স্থান থাকবে কমলা জোনে। সেখানে সীমিত অর্থনৈতিক কার্যকলাপ চলবে।
বিভিন্ন শিল্প খোলার ক্ষেত্রে পাঁচটি শর্ত পূর্ণ করার কথা ভাবছে কেন্দ্র। সমস্ত শ্রমিকরা যেন এক জায়গা দিয়ে প্রবেশ করেন, সামাজিক দূরত্বের অবকাশ থাকে, ফ্যাক্টরিতে না থাকার জায়গা থাকল যেন পৃথক যানবাহনে তাদের বাড়ি পৌঁঁছে দেওয়া হয় ও ফ্যাক্টরিতে যেন পরিচ্ছন্নতা বজায় থাকে এবং রাজ্য ও জেলা প্রশাসন যেন ধারাবাহিক নজরদারি করে এর ⛄ওপর।
ব্স্ত্ಌর, অটোমোবাইল ও ইলেকট্রনিং ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পে প্রাথমিক ভাবে ছাড়পত্র꧂ দেওয়া হতে পারে। এছাড়াও আরও ১৬টি সেক্টরে শুরু হতে পারে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ। প্রাথমিক ভাবে ২০-২৫ শতাংশ শ্রমিক দিয়ে কারখানাগুলিতে কাজ শুরু করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও বাণিজ্যমন্ত্রক চাইছে যে কৃষি সংক্রান্ত যাꩲব🐓তীয় শিল্প, অটোমোবাইল রিপেয়ারিং, ইলেক্ট্রিসিয়ান, প্লামবার, লন্ড্রি ইত্যাদি যেন খোলা থাকে।