জম্মু ও কাশ্মীরের বারামুল্লায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে নিকেশ এক জঙ্গি। নিহত জঙ্গির কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। এই অভিযান নিয়ে চিনার কোরের তরফ থেকে একটি বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে, 'ব্যাপক অস্ত্রশস্ত্র সহ এক জঙ্গিকে নিকেশ করেছে যৌথ বাহিনী। নিহত জঙ্গির কাছ ছেড়ে উদ্ধার করা হয়েছে ১টি একে রাইফেল, দু'টি একে রাইফেলের ম্যাগাজিন, একে রাইফেলের ৫৭ রাউন্ড গুলি, ২টি পিস্তল, পিস্তলের তিনটি ম্যাগাজিন, এবং যুদ্ধে যাওয়ার মতো আরও বেশ কিছু সরঞ্জাম।' (আরও পড়ুন: 'সপ্তম বেতন কমিশনের ♈সুবিধা...', রাজ্য সরকারি কর্মীদের জন্য বড় রায় আদালতের)
আরও পড়ুন: দিল্লির বিস্ফোরণে নয়া মোড়, ভাইর😼াল পোস্ট, খলিস্তানি যোগের তদন্তে পুলিশ
আরও পড়ুন: নিজ🃏্জর খুন মামলায় 'হওয়ায় ভাসছে' কানাডা? ট্রুডোর কীর্তি ফাঁস হাইকমিশনারের
এর আগে বারামুল্লায় অনুপ্রবেশকারীদের রুখতে একটি যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু হয়েছিল। জানা যায়, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে যৌথ বাহিনী বারামুল্লা এলাকায় নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর অভিযান শুরু করেছিল। সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে কড়া নজরদারি চালাতে বলা হয়েছিল সীমান্তে। এমনই সময়ে জঙ্গিরা নির্বিচারে গুলি চালাতে শুরু করেছিল ভারতীয় জওয়ানদের লক্ষ্য করে। এর পালটা জবাব দেয় সেনা। এরপরই অনুপ্রবেশকারীদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। সেই অভিযানেই বিপুল পরিমাণ অস্ত্র সমেত নিকেশ করা হয় এই জঙ্গিকে। (আরও পড়ুন: 'এটা খুন',শব্দবাজিতে মৃত্যু মহুয়ার উদ্ধার করাꦯ কুকুরের, পুলিশকে তোপ TMC সাংস🏅দের)
আরও পড়ুন: 'কোটি কোটি টাকার বকেয়া মেটানোর পর...', এই❀ কর্মীদের ডিএ বাড়ল ৪%, প্রশংসা CM-🐠এর
আরও পড়ুন: ফোন থেকে কী মোছেন সন্দীপ-অভিজিৎ? এখন সেই তথ্যই ঘোড়াতে পারে তদন্ꦍতের মোড়
এদিকে এর আগে রবিবার গান্দেরবাল জেলায় জঙ্গি হামলায় একꦬ চিকিৎসক সহ মোট ৭ জনের মৃত্যু হয়। জানা গিয়েছে, গান্দেরবালে একটি শ্রমিকদের ক্যাম্পকে লক্ষ্য করে জঙ্গিরা গুলি চালিয়েছিল। ঘটনায় মৃতদের মধ্যে ৬ জন নির্মাণকর্মী। এদিকে এই হামলায় আরও ৫ জন কর্মী জখম হন। কানগান সাবডিস্ট্রিক্ট হাসপাতালে ভরতি করা হয়। এদিকে হামলাকারী জঙ্গিদের খোঁজে গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে তল্লাশি অভিযান শুরু কর করে পুলিশ ও সেনা। রিপোর্ট অনুযায়ী, সেই অভিযানে এখনও কোনও জঙ্গি ধরা পড়েনি। যে এলাকায় এই গুলি চলেছে, সেটি গভীর জঙ্গলের এলাকা বলে খবর। তবে নিরাপত্তা বাহিনী দ্রুততার সঙ্গে সেখানে পৌঁছে এলাকা ঘিরে ফেলে। জানা গিয়েছে, গান্দেরবালে একটি টানেল নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন নিহত শ্রমিকরা। তাঁরা এক প্রাইভেট সংস্থার হয়ে সেখানে নিযুক্ত ছিলেন।