ব্যবসায়ী সান্তিয়াগো মার্টিন এবং তাঁর সংস্থা ফিউচার গেমিং অ্যান্ড হোটেল সার্ভিসেস প্রাইভেট লিমিটেডের বিরুদ্ধে আর্থিক তছরুপের অভিযোগে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের বহু-রাজ্যের তদন্তে মুম্বই, তামিলনাড়ু এবং বিদেশের বিভিন্ন সম্পত্তিতে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগের সন্ধান পাওয়া গেছে। অর্থাৎ লটারির ব্যবসাতে নানা কারচুপি করে যে অ🧸র্থ এসেছিল সেটাই বিভিন্ন রিয়েল এস্টেট সংসꦺ্থায় বিনিয়োগ করা হয়েছে।
ইডি সম্প্রতি তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ, কর্ণাটক, উত্তরপ্রদেশ, মেঘালয় এবং পাঞ্জাবের ২২টি জায়গায় অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে তল্লাশি চালিয়েছে। মুম্বই, কো𝓀য়েম্বাটোর, চেন্নাই, দুবাই ও ল🍌ন্ডনে সম্পত্তি বিনিয়োগের কথা উঠে এসেছে। সংস্থাটি শেয়ারবাজারে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগের বিষয়টিও সামনে এনেছে।
তল্লাশি চলাকালীন𒆙 আধিকারিকরা বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইস এবং আপত্তিজনক নথি সহ মোট ১২.৪১ কোটি টাকার ব্যাখ্যাহীন নগদ বাজেয়াপ্ত করেছেন। ৬.৪২ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক ফিক্সড ডিপোজিটও জব্দ করেছে সংস্ওথাটি।
মেঘা𝓰লয় রাজ্য লটারির পরিচালকের অভিযোগের ভিত্তিতে মেঘালয় পুলিশ এবং কেরল পুলিশের দায়ের করা মামলাগুলি থেকে তদন্ত শুরু হয়ে🔯ছিল, উভয়ই পরে কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরোতে স্থানান্তরিত হয়েছিল।
ইডির তদন্তে জানা গেছে যে সংস্থার ৯০ শতাংশেরও বেশি ব্যবসায়ের সাথে লটারির𓆏 টিকিট জড়িত যার অভিহিত মূল্য৬ টাকা, বেশিরভাগ পুরষ্কার ১০ হাজারের অ-করযোগ্য সীমার নীচে পড়ে। সংস্থাটি দেখতে পেয়েছে যে সংস্থাটি পুরষ্কার বিজয়ী, বিক্রিꦡ এবং অবিক্রীত টিকিটের অপর্যাপ্ত রেকর্ড বজায় রেখেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। লটারি স্কিমগুলি আয়োজক রাজ্যকে ন্যূনতম রাজস্ব প্রদানের সময় সংস্থাকে যথেষ্ট মুনাফা দেওয়ার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল বলে জানা গেছে।
ইডি বলেছে, গ্রুপটি অন্যদের কাজ করতে না দিয়ে, জাল লটারির টিকღিট বিক্রি করে, বিজয়ী পুরষ্কারগুলিতে কারচুপি করে এবং কালো টাকাকে সাদা করে দেওয়ার জন্য নগদ অর্থের বিপরীতে বড় পুরস্কার বিজয়ী টিকিট কিনে লটারির বাজার দখল করেছিল, যার ফলে কোষাগার এবং সাধারণ মানুষের বিপুল ক্ষতি হয়েছিল।
সংস্থাটির অনুসন্ধান অভিযানের মধ্যে লটারির টিকিট তৈরির দায়িত্বে থাকা চারটি൲ ছাপাখানা পরিদর্শন অন্তর্ভুক্ত ছিল।