বাজারে মোট ১৬.২ কোটি শেয়ার ছাড়া হয়েছিল। সেজন্য ৪৭.৮৩ কোটি আবেদন জমা পড়েছে। জীবন বিমা নিগমের (এলআইসি) ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিংয়ের (আইপিও⭕) প্রক্রিয়া শেষের পর এমনই জানাল কেন্দ্র। সেইসঙ্গে কেন্দ্রের দাবি, কোটার থেকে ছয় গুণের বেশি বিডিং করেছেন পলিসিহোল্ডাররা।
সোমবার আইপিও প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে। সেই প্রক্রিয়া শেষের পর কেন্দ্রের ইনভেসমেন্ট অ্যান্ড পাবলিক অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট দফতরের সচিব তুহিনকান্ত পান্ডে জানান, এলআইসি আইপিওয়ের শেষদিনে ২.৯৫ গুণ সাবস্ক্রিপশন হয়েছে। সার্বিকভাবে এলআইসির ১৬.২ কোটি শেয়ার বাজারে ছাড়া হয়েছিল। সেখানে ৪৭.৮৩ কোটি ইক্যুইটি শেয়ারের জন্য আবে🎃দন জমা পড়েছে। সবথেকে বেশি উন্মাদনা দেখা গিয়েছে পলিসিহোল্ডারদের মধ্যে। যে পরꦚিমাণ শেয়ার নির্ধারিত ছিল পলিসিহোল্ডারদের জন্য, তার ছ'গুণেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। এলআইসি আইপিওয়ের জন্য প্রচুর ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: LIC IPO: দুর্বল বাজারের ধাক্কা 'গ্রে মার্কেট প্রিমিয়ামে', ꦗশেষদিনে কী ইঙ্গিত?
বিশে෴ষজ্ঞদের মতে, এলআইসি আইপিওয়ের রাস্তাটা বেশ কঠিন ছিল। বিশেষত প্রথমদিনেই রেপো রেট বাড়িয়ে দেয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (আরবিআই)। তার ফলে কার্যত ধস নেমেছিল শেয়ার বাজারে। ভালোমতোই ঝিমিয়ে ছিল। তারপরও এলআইসির পরিসংখ্যানে মোটের উপর সন্তুষ্ট বাজার বিশেষজ্ঞরা। প্রতিটি শেয়ারের দাম ৯০২ টাকা থেকে ৯৪৯ টাকার স্তরে ধার্য করা হয়েছিল। বিনিয়োগকারীদের (রিটেল ইনভেস্টর) ন্যূনতম ১৫ টি শেয়ার কিনতে হচ্ছিল। অর্থা🍸ৎ এলআইসির শেয়ার কেনার জন্য দিতে হচ্ছিল প্রায় ১৪,০০০ টাকা।