বাংলো ছাড়ার তৃতীয় নোটিশ পেয়েই দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মহুয়া মৈত্র। লোকসভা থেকে তাঁকে বহিষ্কারের ঘোষণার পর মহুয়াকে বাড়ি খালি করার নোটিস দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। ডাইরেক্টরেট অফ এস্টেটস প্রাথমিক ভাবে ৭ জানুয়ারির মধ্যে বাড়ি খালি করতে বলেছিল মহুয়াকে। তবে সেই সময়ের মধ্যে মহুয়া বাড়ি খালি করেননি। এরপর আরও দু'টি উচ্ছেদের নোটিশ মহুয়াকে পাঠানো হয়। এর মধ্যে সাম্প্রতিকতম নোটিসের 'ভাষা' নিয়ে চর্চা শুরু হয়। তাতে আধিকারিক পাঠানোর উল্লেখ ছিল। বলপূর্বক মহুয়াকে উচ্ছেদের ইঙ্গিত ছিল সেই নোটিশে। এই আবহে দিল্লির উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়ে সেই নোটিশের ওপর অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ চেয়েছিলেন মহুয়া। তবে তাঁর সেই দাবি খারিজ করে দিল দিল্লি হাই কোর্ট। (আরও পড়ুন: 'কোমর ভাঙল' মদন মিত্রর,ꦑ অসুস্থতা যেন পিছুই ছাড়ছে না কামারহাটির বিধায়কের)
আরও পড়ুন: ট্রেﷺনে TTE-র জুলুম, যাত্রীকে ধরে মার-গালি, ভিডিয়ো ভাইরাল🍬 হতেই মিলল শাস্তি
শো-কজ নোটিস পাঠানোর পরও সরকারি বাংলো খালি কꦓরেননি মহুয়া। এই আবহে চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার তৃতীয়বারের জন্য উচ্ছেদের নোটিশ পাঠানো হয়েছিল তৃণমূল নেত্রীকে। সেই নোটিশে লেখা ছিল, বাংলো খালি করা না হলে প্রয়োজনে বল প্রয়োগও করা হতে পারে। এর পর প্রশ্ন ওঠে নোটিশের ভাষা নিয়ে। প্রসঙ্গত, এর আগে 'ঘুষের বদলে সংসদে প্রশ্ন করা' মামলায় লোকসভা থেকে গত ৮ ডিসেম্বর বহিষ্কৃত হয়েছিলেন মহুয়া। তার পরেই তাঁকে সরকারি বাংলো খালি করতে বলা হয়েছিল। ৭ জানুয়ারির মধ্যে বাং🔯লো খালি করতে বলা হয়েছিল। তবে উল্লেখিত সময়সীমার মধ্যে বাড়ি ছাড়েননি মহুয়া। এই আবহে গত ১১ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার নোটিশ পাঠিয়ে মহুয়াকে বাড়ি ছাড়তে বলে ডাইরেক্টরেট অফ এস্টেটস। ১৬ জানুয়ারির মধ্যে সেই নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছিল মহুয়াকে। সেই সময়সীমাও পার হলে ফের মহুয়ার হাতে নোটিশ ধরানো হয়। আর এই তৃতীয় নোটিশের ভাষা ছিল বেশ কড়া।