মহারাষ্ট্রের মন্ত্রী নবাব মালিক বৃহস্পতিবার নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি) জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়ের 'নিকাহ নামা' বা বিবাহের শংসাপত্রের একটি অনুলিপি🦋 এবং বিয়েতে তাঁর প্রথম স্ত্রী শাবানা কুরেশির সাথে সমীরের ছবি টুইট ღকরেন। নবাব মালিক এই টুইট করে দাবি করেন যে এই টুইট সমীরের ধর্ম নিয়ে নয়, বরং এটা প্রমাণ করতে যে ভুয়ো বর্ণ শংসাপত্র বানিয়ে আইআরএস-এর চাকরি পান সমীর।
নবাব মালিক একটি জন্ম শংসাপত্রের অনুলিপি টুইট করেছেন, যা তিনি সমীর ওয়াংখেড়ের 🌠বলে দাবি করেছেন। নথিতে দেখা গিয়েছে যে তাঁর বাবার নাম দাউদ কে ওয়াংখেড়ে। এদিকে এনসিবি ওয়েবসাইট অনুসারে সমীরের বাবার নাম জ্ঞানদেব ওয়াংখেড়ে। এরপর নবাব লেখে, 'আমি এটা পরিষ্কার করে দিতে চাই যে আমি সমীর দাউদ ওয়াংখেড়ের যেই ইস্যুটি প্রকাশ করছি তা তাঁর ধর্ম নিয়ে নয়। আমি সেই প্রতারণামূলক উপায়গুলি প্রকাশ করতে চাই যার মাধ্যমে তিনি আইআরএস চাকরি পাওয়ার জন্য একটি বর্ণ শংসাপত্র পেয়েছেন এবং একজন যোগ্য তফসিলি জাতির পরীক্ষার্থীকে তাঁর ভবিষ্যত থেকে বঞ্চিত করেছেন।'
গতকাল মালিক চার পৃষ্ঠার চিঠি দেখিয়ে দাবি করেন যে তাতে ২৬টি মামলার তালিকা রয়েছে যেখানে লোকেদের জাল মাদক মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। চিঠিটি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিবি-র এক আধিকারিক লিখেছেন বলে দাবি করা হয়। এই ক্ষেত্রেও মালিকের 🧸অভিযোগের আঙুল 🐟সমীরের দিকে ছিল। এই চিঠির প্রেক্ষিতে এনসিবির ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল মুথা অশোক জৈন দাবি করেন যে এই চিঠিটি কেবল সোশ্যাল মিডিয়াতেই ভাইরাল হয়েছে এবং সংস্থা এমন কোনও চিঠি এখনও পায়নি।
এদিকে এনসিবি জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ তদন্তের জন্য মুম্বই পুলিশ একজন এসিপি স্তরের অফিসার নিয়োগ করেছে। ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে প্রাপ্ত সমস্ত অভিযোগের তদন্ত করবেন এই অফিসার। মুম্বইয়ের চারটি থানায় এখনও পর্যন্ত সমীরের বিরুদ্ধে অভিযোগ দ🅠ায়ের হয়েছে।