সাধারণত লিফ্টে গোলয꧟োগের পর তা ভেঙে নিচে পড়ে। তবে নয়ডার এক আবাসনে ঘটল উল্টো কাণ্ড। সেখানে লিফ্টে গোলমালের পর তা নিচে না পড়ে সোজা উপরে উঠে গেল। এখানেই শেষ নয়। উপরে উঠে সোজা ছাদে ধাক্কাও দেয়। এক দুই তলা নয়, পর পর ২১ টি তলা পার করে লিফ্ট ২৫ তলায় গিয়ে থামে।
ঘটনা রবিবারের। নয়ডার সেক্টর ১৩৭ এ পারস টিয়েরা সোসাইটিতে ঘটে গি🦩য়েছে এই বড় দুর্ঘটনা। লিফ্টে ঘটনার সময় ছিলেন ৩ জন। লিফ্টে গোলযোগ দেখা যায়। আর তারপরই লিফ্ট নিচে না পড়ে সোজা উঠতে থাকে উ🦄পরে। পর পর ২১ তলা পার করে লিফ্ট গিয়ে ধাক্কা মারে ছাদে। শেষমেশ ২৫ তলা পর্যন্ত উঠে যায় লিফ্ট। সেই সময় লিফ্টে থাকা ৩ জনের মধ্যে একজন বয়স্ক ছিলেন। অপর ২ জন ডেলিভারি কর্মী। তাঁদের গুরুর চোট লাগেনি বলে খবর। তবে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় ঘটনার পরই।
( Video:ꦏ পাক অধিকৃত কাশ্মীরে বিꦺক্ষোভের আগুন! পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধ, ক্ষোভ কী নিয়ে?)
প্রশ্ন উঠছে কীভাবে এই প্রযুক্তিগত ত্রুটি ঘটল? এখনও পর্যন্ত যা জানা গিয়েছে, স্পষ্টভাবে এই প্রশ্নের উত্তর মেলেনি। কারণ লিফ্টের প্রযুক্তি নানান ক্ষেত্রে নানান ধরনের হতে পারে। অনেকে বলছেন বিদ্যুতের সংযোগে ওঠা নামা একটি কারণ হতে পারে। যা নয়ডায় প্রায়ই দেখা যায়। আবার জানা যাচ্ছে, লিফ্ট যখন নামছিল, তখন উপরের তলা থেকে কেউ লিফ্টের সুইচ অন করেন। তখনই দ💯েখা দেয় গোলযোগ, এরপরই লিফ্ট নিচে না নেমে, সোজা উপরের দিকে যেতে থাকে। এরপর লিফ্ট উপরে উঠতে থাকলেও ওই ফ্লোরে থামেনি। যে সংস্থা এই লিফ্টের দায় দায়িত্বে ছিল সেই ‘টিকে এলিভেটর’ জানিয়েছে, লিফ্টের 'বাফার স্প্রিং' ‘লুজ’ ছিল। ফলে বাফার স্প্রিং এর গড়বড়ের জন্যই এই কাণ্ড ঘটে যায়। প্রশ্ন আসতে পারে, কী এই স্প্রিং বাফার? এই নিয়ে জানা যাচ্ছে, ওই স্প্রিং বাফার অ্যাকটিভে✱ট হয় যখন লিফ্ট তার গন্তব্যে যায়। এক্ষেত্রে সেই সময়ই প্রযুক্তিগত গোলমাল হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।