বুকিংয়ে টাকা দিয়ে অনেক সময় পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও প্রোমোটারের কোনও ভ্রুক্ষেপ নেই। এদিকে ফ্ল্যাটের জন্য হাপিত্যেশ করে বসে আছেন ক্রেতা। আবার উল্টোটাও হয়। বুকিংয়ের টাকা দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু ক্রেতার কাছ থেকে আর ফ্ল্যাটের বাকি দাম পাচ্ছেন না প্রোমোটার। শহর-মফস্বলে ফ্ল্যাট বাড়ছে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এহেন সমস্যা। আর সেই কারণেই শেষমেশ আবাসন আইনে কিছু পরিবর্তন আনল রাজ্য। আরও পড়ুন: এ বার ফ্ল্যাট মালিকꦅরাও পাবেন পরচা, দিতে পারবেন নিজের খাজনা
আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, এতদিন ৫০০ বর্গমিটারের(৭.৪৭৫ কাঠা) চেয়ে বড় জমি বা আটটি ফ্ল্যাটের চেয়ে বড় আবাসনেই 'রেরা', বা আবাসন আইন কার্যকর 𒐪হত। তবে এবার থেকে ২০০-৫০০ বর্গমিটার বা তার বেশি জমি হলেই এই আইন প্রযোজ্য হবে। শুধু তাই নয়। ছয়টির বেশি ফ্ল্যাট নিয়ে আবাসন প্রকল্প হলেই তা রেরা-র আওতাধীন হবে।
রেরা-র আওতাধীন নির্মাণ প্রকল্পের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ রেরা কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানানো যায়ꦰ। ২০১৬ সালে আবাসন প্রকল্পে 'চুক্তি খেলাপ' হলে তার সহজ মীমাংসা করার জন্য কেন্দ্র এই 'রেরা' চালু করে। এর সম্পূর্ণ অর্থ হল রিয়েল এস্টেট রেগুলেটরি অথরিটি। এর অধীনে ফ্ল্যাট ক্রেতা এবং বিক্রেতা, দু'জনেই অভিযোগ জানাতে পারেন।
এদিকে তখন রাজ্য এই রেরা আইন গ্রহণ করেনি। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাদের নিজেদের আলাদা করে 'হিরা' আইন আনে। এদিকে পরে সুপ্রিম কোর্ট রাজ্যে নিজেদের করা এই আইন '🔜🎃অসাংবিধানিক' বলে আখ্যা দেয়।
গত বছরের শ𓆏েষে পশ্চিমবঙ্গে রেরা আইন লাগু হয়। তৈরি হয় রেরা কর্তৃপক্ষ। হিরা-র সমস্ত আবেদন স্থানান্তরিত হয়ে যায় রেরা-তে।
এখনও পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ রেরা কর্তৃপক্ষের কাছে ২০০টিরও বেশি অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ইতিমধ্যেই ৫০টিরও বেশি মীমাংসা হয়েছে। প্রোমোটারের বিরুদ্ধেই বেশিরভাগ অভিযোগ দায়ের হয়েছে। অন্যদিকে দু'জন ক্রেতার বিরুদ্ধেও বুকিং করে আর বাকি টাকা না দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। আরও পড়ুন: Flat দেওয়ার নাম করে 🎀৩৮জন অধ্যাপকের সঙ্গে প্রতারণা, কোটি ট💟াকা নিয়ে হাওয়া সহকর্মী
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার🐟 HT App বাংলায়। HT App ডাউনলꦿোড করার লিঙ্ক