পেঁয়াজ নিয়ে এবার বড় সমস্যা দেখা দিল। কারণ নাসিক থেকে দেশের অন্যান্য রাজ্যে পেঁয়াজের সরবরাহ বন্ধ হয়ে রয়েছে। গত ৪ এপ্রিল থেকে বন্ধ হয়ে গিয়েছে পেঁয়াজ সরবরাহ। কারণ নাসিক জেলার ১৫টি এপিএমসিতে এখন ৬ও দিন ধরে পেঁয়াজের নিলাম হয়নি। প্রত্যেকদিন গড়ে ৬,০০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ পাঠানো হয় দেশের অন্যান্য প্রান্তে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা নিলামে অংশ নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। তাঁদের বক্তব্য, তাঁরা কৃষকদের কাছ থেকে ওজন এবং শ্রমের টাকা কাটবে🦹 না (প্রায় ১১ টাকা প্রতি কুইন্টাল) এবং প্রত্যেক মাসে মাথাদি বোর্ডে তা পাঠিয়ে দেবে।
🍬 এদিকে এই সমস্যার জেরে♉ অন্যান্য রাজ্যে পেঁয়াজ সরবরাহ হচ্ছে না। ফলে একাধিক রাজ্যে পেঁয়াজের আকাল দেখা দিতে পারে। শুধু তাই নয়, এই কারণে দাম বাড়তে পারে পেঁয়াজের। পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা যুক্তি দিয়েছিলেন যে, যেহেতু কৃষি উৎপাদন বাজার কমিটিতে (এপিএমসি) পেঁয়াজের ওজন, লোডিং এবং আনলোডিং যন্ত্রের মাধ্যমে করা হয়েছে, তাই কৃষকদের কাছ থেকে ওজন এবং শ্রমের টাকা কাটা অনুচিত হবে। অথচ পেঁয়াজ ব্যবসায়ী এবং নাসিক জেলা মাথাদি শ্রমিক ইউনিয়নের মধ্যে লেভি সংক্রান্ত ইস্যুতে বিরোধ তৈরি হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলায় বিজেপির টার্গেট আসন কত? আবার সংখ্যা কমালেন অমিত শাহ, বিভ্রান্তি চไরমে
অন্যদিকে এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই গোটা দেশে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। কারণ নাসিক থেকেই পেঁয়াজ সারা রাজ্যে যায়। সেখান থেকেই যদি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় তাহলে চাপে পড়ে যাবে অন্যান্য রাজ্য। ইউনিয়ন চাইছে ব্যবসায়♒ীরা ওজন এবং শ্রমের মাধ্যমে কৃষকদের কাছ থেকে সংগৃহীত পরিমাণের উপর ৩৪ শতাংশ লেভি নিতে। যা ব্যবসায়ীরা দিতে অস্বীকার করছে। এই নিয়ে চলছে বিস্তর টানাপোড়েন। এই বিষয়ে জেলা কালেক্টর জলজ শর্মা একটি সভা করেছেন এবং কৃষকদের কাছ থেকে টাকা কাটার প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে বলেছেন। আর পেঁয়াজ নিলাম শুরু করার জন্য তাঁদের কাছে আবেদন করেছিলেন।