তাঁর উপত্যকায় পা রাখার আগেই 🦋তাঁর জম্মুর সভাস্থল থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে ঘটে যায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটন🌠া। চাঞ্চল্যকর সেই কাণ্ডের পর ভূস্বর্গের পাল্লিতে পা রেখে সেখানে ২০ হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা অবলুপ্ত হওয়ার পর এই প্রথম জম্মু ও কাশ্মীর সফরে গিয়ে এই বড়সড় অঙ্কের প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরে জম্মু ও কাশ্মীরের বুকে এই বড়সড় বিদ্যুৎ প্রকল্প উদ্বোধন হওয়ার আগে সেখানের লেফ্টনেন্ট গভর্নর মনোজ সিনহা বলেন, ‘ একটি নতুন ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কিম তুলে ধরেছেন মোদী। স্বাধীনতার পর থেকে শুধুমাত্র ১৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছিল। আর আমাদের কাছে প্রস্তাব রয়েছে ৫২ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত প্রকল্প বিস্তারের।’ এর খানিক বাদেই তিনি বলেন,' আমরা আশা করছি ৭০ হাজার কোটি টাকা পর্যন্ত। ' প্রসঙ্গত, কাশ্মীরে পা রেখে ৮৫০ মেগা ওয়াটের ব়্যাটেল হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টের উদ্বোধন করেন মোদী। এছাড়াও ৫৪০ মেগা ওয়াটের আরও একটি হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টের শিলান্যাস করেন তিনি। উল্লেখ্য, দুটি প্রজেক্টই ভূস্বর্গের কিসতোয়ার জেলায় চেনাব নদীর ওপর তৈরি হবে। আরও পড়ুন-সাধারণ জ্ঞানের পরীক্ষা নিলেন প্রধানমন্ত্রী, এই ♎প্রশ্নের উত্তরগুলি 🌜আপনি জানেন কি
উল্লেখ্য, ৩৭০ ধারা ভূস্বর্গের উপর থেকে সরে যাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর এই জম্মু ও কাশ্মীর সফর বিভিন্ন আঙ্গিকে প্রাসঙ্গিক। এই বছরের ‘পঞ্চায়েত রাজ দিবস’ পালিত হচ্ছে জꦬম্মু ও কাশ্মীরে। বিষয়টি নিয়ে মোদী বলেন, ‘ এই𝕴 বছরের পঞ্চায়েতি রাজ দিবস জম্মু ও কাশ্মীরে পালিত হচ্ছে, এটাই চিহ্নিত করছে বড়সড় পরিবর্তনকে। এটা খুব গর্বের কথা যে যখন গণতন্ত্র জম্মু ও কাশ্মীরের তৃণমূলস্তরে পৌঁছে গিয়েছে, তখন আপনাদের সঙ্গে আমি এখানে কথা বলতে পারছি। ’ ভাষণের শুরুতেই এদিন মোদী বলেন, তিনি কাশ্মীর সফরে এসেছেন 'উন্নয়নের বার্তা' দিতে।