রাম আমাদের মনে আছেন। উনি আমাদের মধ্যে আছেন। আপনি যদি কোনও কাজ করতে চান, তাহলে অনুপ্রেরণার জন্য ভগবান রামের দিকে তাকান।দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষার অবসান। আমাদের রামলাল্লার জন্য একটি বড় মন্দির তৈরি করা হবে। যিনি অনেক বছর ধরে তাঁবুর তলায় থাকছেন।আমাদের মনে রাখতে হবে, যখনই মানুষ ভগবান রামের উপর আস্থা রেখেছেন, তখনই অগ্রগতি হয়েছে। যখনই আমরা কক্ষপথ থেকে বিচ্যুত হয়েছি, তখনই ধবংসের দরজা খুলে গিয়েছে। আমাদের প্রত্যেকর ভাবাবেগ মাথায় রাখতে হবে। সবার সমর্থন এবং আস্থা নিয়েই প্রত্যেকের উন্নয়ন করতে হবে।ভেঙে দেওয়া এবং তারপর গড়ার যে চক্র শতকের পর শতকধরে চলছিল, তা থেকে আজ মুক্ত হল রাম জন্মভূমি।আমাদের দায়িত্ব পালন, কীভাবে সেই দায়িত্ব পালন করা হবে, তা শিখিয়েছেন প্রভু শ্রীরাম। উনি আমাদের উপলব্ধি করার পথ দেখিয়েছেন। আমাদের রাম মন্দিরের সেই ইটগুলি আমাদের পারস্পরিক ভালোবাসা এবং ভ্রাতৃত্ববোধের মাধ্যমে জুড়তে হবে। ভগবান রামের শাসনের মূল নীতি ছিল সামাজিক সম্প্রীতি।সময়, স্থান এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী কথা বলেন এবং চিন্তা করেন রাম। সময়ের সঙ্গে রাম আমাদের এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা দেন। পরিবর্তন ও আধুনিকতার পক্ষে হলেন রাম। সেই অনুপ্রেরণার সঙ্গেই রামের আদর্শ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত।জীবের এমন কোনও অংশ নেই, যেখানে রাম আমাদের অনুপ্রাণিত করেন না। ভারতের এমন কোনও অনুভূতি নেই, যেখানে ভগবান রামের উপস্থিতি মালুম হয় না। ভারতের বিশ্বাসের মধ্যে আছেন রাম। ভারতের আদর্শে রাম পরিলক্ষিত হন। রাম ভারতের দেবত্ব এবং চিন্তাধারায় আছে।রাম মন্দির তৈরির ফলে অযোধ্যার অর্থনৈতিক ভোল বদলে যাবে।