🌊 রেমন্ড গ্রুপের চেয়ারম্যান তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর গৌতম সিংহানিয়া। তিনি কার্যত ল্যাম্বারগিনি বলা ভালো কোম্পানির আধিকারিকদের উপর যার পর নাই বিরক্ত। তাঁর নতুন ল্যাম্বারগিনির রীতিমতো সমালোচনা করেছেন তিনি।
ঘটনাটি ঠিক কী হয়েছে?
🐬আসলে গত ৩রা অক্টোবর সিংহানিয়া তাঁর নতুন ল্যাম্বরগিনিটা নিয়ে একবার টেস্ট ড্রাইভে বেরিয়েছিলেন। মুম্বইয়ের ট্রান্স হারবার লিঙ্ক রোডে তিনি গাড়িটা নিয়ে বেরিয়েছিলেন। আর সেই সময়ই বিকল হয়ে যায় গাড়িটি। যেটা মনে করা হচ্ছে যে সম্ভবত ইলেকট্রিকাল কোনও ত্রুটি হয়েছিল। তার জেরে বিকল হয়ে যায় গাড়িটি। এর জেরে মাঝরাস্তায় তাঁকে দাঁড়িয়ে পড়তে হয়।💙 এরপরই সোশ্য়াল মিডিয়ায় তিনি ক্ষোভ উগরে দেন। তাঁর অভিযোগ ল্যাম্বারগিনির ইন্ডিয়া হেড শারদ আগরওয়াল কিংবা এশিয়া হেড ফ্রান্সেসকো স্কারদায়োনি তাঁর সঙ্গে কোনও যোগাযোগ করেননি। এতে তিনি আরও ক্ষুব্ধ।
🦹 এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লিখেছেন, ইন্ডিয়া হেড শারদ আগরওয়াল কিংবা এশিয়া হেড ফ্রান্সেসকো স্কারদায়োনি তাঁদের উদ্ধত মনোভাব দেখে আমি খুব কষ্ট পেয়েছি। কাস্টমারদের কী সমস্যা হচ্ছে তা নিয়ে তাঁরা একবারও যোগাযোগ পর্যন্ত করলেন না। তিনি জানিয়েছেন দীর্ঘদিন ধরেই তিনি তাঁদের কাস্টমার। তারপরেও তাঁরা একবার যোগাযোগ পর্যন্ত করেননি।
🌱 তিনি জানিয়েছেন, আরও দুজন ক্রেতার Revuelto কেনার ১৫ দিনের মধ্যেই সমস্যা দেখা দেয়। তাঁদেরও একই ধরনের সমস্যা ছিল। তিনি জানিয়েছেন, এটা একেবারে ব্র্যান্ড নিউ কার। এই গাড়ির উপর বাস্তবে কতটা নির্ভর করা সম্ভব তা নিয়েও প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন তিনি।
বরাবরই গাড়িপ্রেমী বলে পরিচিত সিংহানিয়া। তাঁর একাধিক গাড়ির কালেকশন রয়েছে। তাঁর সংগ্রহে রয়েছে একাধিক দামী গাড়ি। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ফেরারি ৪৫৮, ল্যাম্বারগিনি গালার্ডো, অডি কিউ৭। তেমন একজন ক্রেতার সঙ্গে ল্যাম্বারগিনিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ কেন এমন উদ্ধত মনোভাব দেখালেন তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এমনকী অনেকেই এনিয়ে নানা কথা বলছেন। মূলত লাক্সারি কার যারা ভালোবাসেন তাঁরা গৌতম সিংহানিয়ার সঙ্গে একমত। একবার অন্তত ওই গাড়ি সংস্থার উচিত ছিল গোটা বিষয়টি সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া। কিন্তু গৌতমের দাবি একবার ফোন পর্যন্ত কোম্পানির তরফে কেউ করেননি।