CISCE বোর্ডে যারা পড়াশোনা করে এবার তাদের জন্য কিছু নতুন নিয়ম আসছে। মূলত ছাত্রছাত্রীরা কতটা তৈরি হয়েছে সেটার উপর বিশেষভাবে জোর দেওয়া হবে। তৃতীয়, পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের পরীক্ষার পাশাপাশি এবার 💝আলাদা করে মূল্যায়ণের ব্যবস্থা করা হবে। অর্থাৎ স্কুলের পরীক্ষা যেমন হয় তেমনটা হবে। সেই সঙ্গেই এই তিনটি শ্রেণিতে আলাদা করে মূল্যায়ণ করা হবে। অর্♑থাৎ তারা কতটা তৈরি হচ্ছে সেটাই দেখা হবে।
অর্থাৎ ক্লাসের পরীক্ষা যেমন হওয়ার, তেম🌌ন হবে। তার উপর বোর্ডের তরফে আবার দেখে নেওয়া হবে কারা কতটা তৈরি হল।꧙ মূলত এই তিনটি শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য এই ডবল পরীক্ষা প্রযোজ্য। ২০২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে এটা হতে পারে।
কেন এমন ব্যবস্থা করা হতে পারে?
মূলত তৃতীয়, পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়ারা কারা কতটা তৈরি হল সেটা খতিয়ে দেখা হবে। কারণ জাতীয় শিক্ষানীতি অনুসারে এই তিনটি শ্রেণির উপর বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এই তিনটি ক্লাসে পড়ুয়ারা কতটা শিখল সেটা একবার নয়, অন্তত দুবার যাচাই করা হতে পারে। তবে এই পরীক্ষার জন্য় যাতে ছাত্রছাত্রীদের উপর চাপ অনুভূত না হয় সেটাও দেখা হবে। কারণ পরীক্ষার নাম শুনলেই অনেকের মনেই আতঙ্ক তৈরি হয়। সেকারণে পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে যাতে চাপ না তৈরি হয় সেটাও দেখা হচ্ছে। অর্থাৎ এমনভাবে পরীক্ষা নেওয়া হবꦇে যাতে বোঝাই না যায় যে তারা কেউ পরীক্ষা দিচ্ছে। তবে এই পরীক্ষায় পাশ ফেলের কোনও ব্যাপার থাকছে না।এমনকী তৃতীয় শ্রেণꦛির পড়ুয়াদের জন্য় এই পরীক্ষায় যাতে তাদের উপর কোনও চাপ না পড়ে সেটা দেখা হবে বিশেষভাবে। পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্য মাল্টিপল চয়েস ও ব্যাখামূলক প্রশ্ন থাকবে। তবে এই পরীক্ষাগুলিতে পাশ ফেলের ব্যবস্থা না থাকায় কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবে পড়ুয়ারা।
মূলত যে ক্লাসে তারা পড়ছে সেখানে তারা কতটা শিখল সেটা দেখা হ🦂বে। এখানে চাপের কোনও ব্যাপার নেই। অনলাইনে𓆏 পরীক্ষা হতে পারে। প্রশ্নপত্র তৈরি করে দেবে বোর্ড। সেই অনুসারে পরীক্ষা দেওয়া হবে।
অর্থাৎ স্কুলের পরীক্ষা যেমন হয় তেমনটাই হবে। এই পরীক্ষাটা হবে বোর্ডের। এইꦦ পরীক্ষার মাধ্যমে ধাপে ধাপে দেখে নেওয়া হবে পড়ুয়ারা কোন ক্লাসে কতটা তৈরি হল। সেই অনুসারে স্কুলগুলিকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হতে পারে।