প্রিয়াঙ্কা দেব বর্মণ
কোনও ছক ভাঙা পথ ধরল না ত্রিপুরা। বরং প্রচ🌺লিত ধাঁচেই বাতিল মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মূল্যায🔯়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। মোটামুটি সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসই)-সহ দেশের বিভিন্ন রাজ্যের বোর্ডের মতোই প্রি-বোর্ড পরীক্ষা, পূর্ববর্তী শ্রেণির পরীক্ষা এবং আভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের ভিত্তিতে পড়ুয়াদের নম্বর দেওয়া হবে বলে জানানো হল।
মাধ্যমিক পꦜড়ুয়াদের দশম শ্রেণির প্রি-বোর্ড পরীক্ষার নম্বর যোগ করা হবে। যে পড়ুয়ারা সেই পরীক্ষায় বসেনি, তাদের নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার নম্বর দেওযা হবে। ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি ভবতোষ সাহা বলেছেন, 'শুধুমাত্র তিনটি বিষয় - ভাষা, বিজ্ঞান এবং সমাজ বিজ্ঞানের প্রি-বোর্ড পরীক্ষা হয়েছে। সেই পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর পাবে দশম শ্রেণির পড়ুয়ারা। সেই তিনটি বিষয়ে প্রাপ্ত সর্বোচ্চ নম্বর বাকি দুটি বিষয় - ইংরেজি এবং অঙ্কে দেওয়া হবে। যা হয়নি।'
অন্যদিকে, উচ্চ মাধ্যমিকের ক্ষেত্রে ꧑মাধ্যমিকে যে থিওরিটিকাল বিষয়ে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছিল পড়ুয়া, তার ৩০ শতাংশ নেওয়া হবে। একাদশ শ্রেণিতে সেই বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরের ৩০ শতাংশ যোগ করবে পর্ষদ। আর বাকি ৪০ শতাংশ যোগ করা হবে দ্বাদশ শ্রেণির আভ্যন্তরীণ মূল্য🎃ায়নের ভিত্তিতে।
এমনিতে করোনাভাইরাসের জেরে গত মাসেই মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল করে দিয়েছে। আগামী ৩১ জুলাই দুই পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হবে। পর্ষদের সভাপতি বলেন, 'যাঁরা মূল্যায়নের ভিত্তিতে প্রাপ্ত নম্বরে সন্তুষ্ট হবেন না, তাঁদের আগামী ১০ 🤡অগস্ট থেকে ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পরীক্ষা নেওয়া হবে। সেই সময় কর্পামেন্টাল, পুরনো প্রার্থী এ⛦বং বহিরাগত প্রার্থীদেরও পরীক্ষা নেবে বোর্ড।'