বিষ্ণু কে ঝাঁ
সমস্তিপু🐻র বারাউনি সেকশনে উজিয়ারপুর স্টেশনের কাছে এক ব্যক্তি ট্রেনের ধাক্কায় মারাত্মক আহত হয়েছিলেন। তবে চিকিৎসা চলাকালীন ওই রেল যাত্রীর মৃত্যু হয়। এদিকে ওই যাত্রীকে রক্সৌল-হাওড়়া মিথিলা এক্সপ্রেস থেকে ঠেলে ফেলে দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। তাতেই তিনি আহত হয়েছিলেন। এই ঘটনায় টিটিইকে সাসপেন্ড করা হয়।
মঙ্গলবার হিন্দুস্তান টাইমসকে ডিআরএম বিনয় শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, টিটিই রাজকুমার শাহকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। রেলকে এনিয়🍸ে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। টিকিট পরীক্ষকের বিরুদ্ধে যে অভিয♕োগ উঠেছে তা তদন্ত করে দেখা হবে।
মৃতের নাম নাভাল প্রসাদ খুশাওয়া( ৪৩)। পূর্ব চম্পারন জেলার বাসিন্দা তিনি। ওই ব্যক্তি আরও ৯জন সঙ্গীর সঙ্গে কেরলে যাচ্ছিলেন গ💃ত ৩ ডিসেম্বর। তারা সৌগলি স্টেশন থেকে জেনারেল টিকিট কেটে হাওড়াগামী ট্রেনে ওঠেন। তার সহযাত্রীদের অভিযোগ রবিবার ৩টে ২৯ নাগাদ স্টেশনের ২ নম্বর প্লাটফরꦕ্মে চলন্ত ট্রেন থেকে ঠেলে ফেলে দেন ওই টিটিই। তিনি স্লিপার কোচে টিকিট পরীক্ষা করছিলেন। তখনই তিনি এই কাণ্ড ঘটান।
ঘটনায় তার মাথায় আঘাত লাগে। পা ক🔥েটে যায়। সহযাত্রীর দাবি, চিকিৎসা চলাকালীন তার মৃত্যু হয়েছে। এদিকে আরপিএফের তরফে রিপোর্টে বলা হয়েছে জেনারেল কামরায় ওঠার চেষ্টা করছিলেন ওই ব্যক্তি। সেই সময় সুটকেস নিয়ে তিনি পড়ে যান। তিনি মাথায়, পায়ে আঘাত পেয়েছিলেন। তিনি চিৎকার করছিলেন♏, টিটি আমায় ফেলে দিয়েছে। আরপিএফ কনস্টেবল সুরেন্দ্র কুমার যাদব পুরো ঘটনা দেখেছেন।
এদিকে এক সহযাত্রী মণিভূষণ কুমার জানিয়েছেন, স্লিপার কামরায় উঠেছিলাম। টিটি ৮০০ টাকা চেয়েছিল। আমরা ৭৫০ টাকা দিতে চেয়েছিলাম। সেই সময় জোর করে আমাদের স্লিপার থেকে নামি🐬য়ে দেয়। এরপর আমরা জেনারেলে উঠতে যাই। কিন্তু ততক্ষণে ট্রেন ছেড়ে দিয়েছে। সেই সময় ট্রেনে উঠতে গিয়ে পড়ে যায় ওই ব্যক্তি।
ওই প্লাটফর্মে মাত্র ২ মিনিটের স্টপেজ ছিল। তার মধ্য়ে নাভ🌠াꦺল কিশোর উঠতে পারেননি।