দুই তরুণ সেনা আধিকারিকের উপর হামলা ও তাঁদের সঙ্গে থাকা এক তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল ছয় দুষ্কৃতಌীর ব🐬িরুদ্ধে। মধ্যপ্রদেশের জাম গেট সংলগ্ন এলাকার ঘটনায় চাঞ্চল্য। প্রশ্ন উঠছে, যদি সেনার সদস্যদের সঙ্গেই এমন ঘটনা ঘটে, তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কে নিশ্চিত করবে?
বুধবার ভোররাতের এই ঘটনায় পুলিশের বক্তব্য হল, তারা ꧙ইতিমধ্যেই ছয় অভিযুক্তের মধ্য়ে দু'জনকে♐ গ্রেফতার করেছে। বাকিদের খোঁজেও তল্লাশি চলছে।
ডিআইজি নিমিশ আগরওয়াল সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট দুই সেনা আধিকারিক স্থা🌺নীয় মহু সেনা ছাউনিতে থাকেন। দুই বান্ধবীকে সঙ্গে নিয়ে গাড়িতে ঘুরতে বের হন তাঁরা। মাঝরাস্তায় ছয় দুষ্কৃতীর একটি দলꦗ তাঁদের গাড়ি আটকায় ও ঘিরে ধরে।
এরপর হামলাকারীরা এক আধিকারিক ও এক তরুণীকে আটক করে রাখে এবং বাকি দু'জনকে ১০ লক্ষ টাকা ꧒নিয়ে আসতে বলে।
যে আধিকারিককে দুষ্কৃতীরা টাকা🧔 আনার ফরমান দেয়, তিনিই ঘটনাস্থল থেকে কিছু দূর যাওয়ার পর মোবাইলে গোটা ঘটনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানান। এরপর সেনার অন্য কর্মী ও আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পুলিশের❀ তরফে জানানো হয়েছে, আক্রান্ত চারজনকেই বুধবার সকাল সাড🅘়ে ছ'টা নাগাদ মহু সিভিল হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই তাঁদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়।