একদিন আগেই বাংলায় মেট্রো সম্প্রসারণের কাজ ও রেলের কাজ শুরু করার পক্ষে সওয়াল করেছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ সায়নী ঘোষ এবং মিতালি বাগ। আর তার পরদিনই কেন্দ্রীয় বাজেটে বরাদ্দ বাড়ল ইস্ট–ওয়েস্ট মেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚট্রো প্রকল্প। এই ঘটনায় বাংলার মানুষ পরিষেবা পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ এখন ইস্ট–ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পের কাজ বেশ খানিকটা বাকি। সেখানে টাকার জোগান এলে মসৃণভাবে কাজ হয়ে যাবে। তাতে বাংলার মানুষ আরামদায়ক পরিষেবা পাবে। বাজেটে বাংলা বিশেষ আর্থিক প্যাকেজ না পেলেও এক্ষেত্রে খানিকটা লাভ হল।
এদিকে এই ইস্ট–ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পের জন্য ৬০০ কোটি থেকে বরাদ্দ বেড়ে হয়েছে ৯০৬ কোটি টাকা। অর্থাৎ আগের থেকে ৩০৬ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেল। এতে বাংলার মানুষ একপ্রান্ত থেকে অন্﷽যপ্রান্তে অনায়াসে চলে যেতে পারবেন। বাজেটে বাংলা কী পেয়েছে? এই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সেখানে ইস্ট–ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পে বরাদ্দ বৃদ্ধির ঘোষণা নিঃসন্দেহে বড় প্রাপ্তি। তার মধ্যে মেট্রো রেলের দমদম এযꦦ়ারপোর্ট–নিউগড়িয়া ভায়া রাজারহাট নির্মাণে ৪১ কোটি টাকার বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। আগেরবার ১৭৫০ কোটি টাকার বরাদ্দ ছিল। এবার তা বেড়ে হল ১৭৯১.৩৯ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: ‘প্রত্যেক পুজো কমিটিকে ৮৫ হা💧জার টাকা অনুদান দেওয়া হবে’, ঘোষণা করলেন মমতা
অন্যদিকে জোকা বিবাদীবাগ ভায়া ম💦াঝেরহাট মেট্রোর ক্ষেত্রেও বরাদ্দ বেড়েছে। ৪০০ কোটি টাকার বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। আগেরবার বরাদ্দ ছিল ৮০০ কোটি টাকা। এবার সেটা বাড়িয়ে করা হয়েছে ১২০৮.৬১ কোটি টাকা। এই টাকার পরিমাণ বাড়ায় কাজে গতি আসবে বলে মনে করা হচ্ছে। মেট্রো নিয়ে এই খবর প্রকাশ্যে এলেও বাংলা কোনও নতুন ট্রেন পাচ্ছে কিন🐽া বা নতুন করে হাইস্পিড ট্রেন মিলছে কিনা সেদিকে নজর ছিল সাধারণ মানুষের। তাতে তাঁরা হতাশই হয়েছেন। সেখানে বাজেটে সামগ্রিকভাবে যে বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে সেটাই একমাত্র আশার আলো।