ܫবিশ্বের নানান প্রান্তের একাধিক দেশের প্রায় ৪০০ সংস্থা ও ব্যক্তিত্বের উপর নিষেধাজ্ঞার খাঁড়া ঝোলাল আমেরিকা। এই ৪০০ সংস্থা ও ব্যক্তিত্বের তালিকায় রয়েছে ভারতের একাধিক সংস্থা। মূলত, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে রাশিয়াকে জব্দ করতেই আমেরিকার এই পদক্ষেপ। তবে তার জেরে নিষেধাজ্ঞার খাঁড়া ঝুলꦜেছে একাধিক ভারতেরও বহু সংস্থার উপর।
উল্লেখ্য, বুধবারই এই পদক্ষেপ নিয়েছে মার্কিন মুলুক।'টাইমস অফ ইন্ডিয়া'র রিপোর্টের দাবি, এই সংস্থা ও ব্যক্তিত্বরা রাশিয়াকে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধের কোনও মেশিনের জন্য প্রযুক্তি সরবরাহ করছে। আর সেই দায়েই এই সংস্থা ও ব্যক্তিত্বদের নিয়ে পদক্ষেপ করেছে বাইডেনের দেশ। রয়টার্স জানিয়েছে, বেশ কয়েকটি চিনা , হংকং এবং ভারতীয় সংস্থা নিষেধাজ্ঞার আওতায় এসেছে। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের একজন আধিকারিক জানিয়েছেন, তৃতীয় দেশটির ছল চাতুরির বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে এইটিই তাদের দেশের ত🌃রফে সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ। নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্ক, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সুইজারল্যান্ড এবং অন্যান্য স্থানের সত্তা এবং ব্যক্তিদেরও টার্গেট করা হয়েছিল। মার্কিন মুলুকের তরফে সরকারি বক্তব্যে বলা হয়েছে,এই পদক্ষেপ এই দেশগুলির সরকারি এবং বেসরকারী উভয় ক্ষেত্রেই একটি গুরুতর বার্তা প্রেরণ করবে যে মার্কিন সরকার ইউক্রেনে যুদ্ধ শেষ করার জন্য রাশিয়ার উপর চাপ অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মূলত ২৭৪ টি টার্গেটে মার্কিন ট্রেজারি জিপার্টমেন্ট এই নিষেধাজ্ঞা লাগু করেছে। কমার্স ডিপার্টমেন্ট ১২০ ও স্টেট ডিপার্টমেন্ট ৪০ টি এমন সংস্থাকে চিহ্নিত করেছে।
( Army Patrolling in🌄 Ladakh: গালওয়ান সংঘাতের সাড়ে ৪ 𒉰বছর পর লাদাখের ডেমচকে শুরু ভারতীয় সেনার টহল, এরপর ডেপসাং - রিপোর্ট)
( Kalyan Banerjee Crying: ‘করুণাময়ী.. মাগো মা..’ কালীমূর্তি ছুঁয়ে অবেগের কান্নায় ভাসলেন কল্য꧙াণ)
ভারতের ফিউট্রেভো এমন একটি সংস্থা যার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আমেরিকা। রাশিয়ার ওরলান ড্রোন সংস্থাকে কিছু উচ্চ প্রয়োজনীয়তা সম্পন্ন আইটেম সরবরাহ করার জন্য ভারতের এই সংস্থার উপর নিষে💦ধাজ্ঞার খাঁড়া ঝুলিয়েছে আমেরিকা। এই নিষেধাজ্ঞার খাঁড়ার মধ্যে রয়েছে শ্রেয়া লাইফসায়ান্স প্রাইভেট লিমিটেড। এটিকে চিহ্নিত করে মার্কিন ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট। এটি ২০২৩ সাল থেকে রাশিয়ায় মার্কিন-ট্রেডমার্কযুক্ত প্রযুক্তির শত শত চালান পাঠিয়েছে, মোট দশ মিলিয়ন ডলারের এই চালান গিয়েছে। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের ওই কর্মকর্তা বলেন, ভারত থেকে রাশিয়ায় এ ধরনের পণ্য রপ্তানি বাড়ছে। ফলে কড়া নজর রয়েছে আমেরিকার।