ভারতের পাইকারি মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে বেড়ে ১৩.১১ শতাংশ হয়েছে। গত জানুয়ারিতে দেশের মূল্যস্ফীতি ছিল ১২.৯৬ শতাংশ। এর আগে ডিসেম্বরে এই হার ছিল ১৩.৫৬ শতাংশ। হোলসেল প্রাইস ইনডেক্স বা পাইকারি মূল্যের সূচক অনুসারে ২০২১ সালের নভেম্বরে মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪.৮৭ শতাংশ। এই সাপ-লুডোর মতো মূল্যস্ফীতির ওঠা নামা অর্থনৈতিক নীতি প্রণেতাদের কাছে মাথাব্য়াথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।ক্রুড পেট্রলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস, ধাতব জিনিস, কেমিক্যাল, কেমিক্যালজাত পণ্য, খাদ্য সামগ্রীর দাম বেড়েছে গতবছরের তুলনায়। এই সমস্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, প্রকাশিত মূল্যস্ফীতির হার ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর আগের। ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পাইকারি বাজারে কতটা পড়েছে তা বোঝা যাবে আগামী মাসে প্রকাশিত রিপোর্টে।উৎপাদিত পণ্যের উপর মূল্যস্ফীতি ৯.৮৪ শতাংশ হয়েছে। জানুয়ারিতে এই হার ছিল ৯.৪২ শতাংশ। খাদ্য পণ্যের উপর মূল্যস্ফীতি ৮.২ শতাংশ হয়েছে। জানুয়ারিতে এই হার ছিল ১০.৩৩ শতাংশ। সবজির উপর মূল্যস্ফীতি ৮.২ শতাংশ হয়েছে। জানুয়ারিতে এই হার ছিল ১০.৩৩ শতাংশ। জ্বালানির উপর মূল্যস্ফীতি ৩১.৫ শতাংশ হয়েছে। জানুয়ারিতে এই হার ছিল ৩২.২৭ শতাংশ। এদিকে নন ফুড আর্টিকেলের মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে প্রায় পাঁছ শতাংশনন ফুড আর্টিকেল