বাংলাদেশের বিরুদ্ধে তিন ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে ২২৭ রানে জিতেছে ভারত। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ওয়ানডেতে ♓টিম ইন্ডিয়ার এটাই সবচেয়ে বড় জয়। এর আগে ১১ এপ্রিল ২০০৩ সালের ঢাকায় বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ২০০ রানে জিতেছিল ভারত। তবে এর আগেও আন্তর্জাতিক একদিনের ম্যাচে এর থেকেও বড় বড় জয় পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। দেখে নেওয়া যাক সেই জয় গুলোর একটি তালিকা।
২০০৭ সালেODI এ সব থেকে বড় জয় পেয়েছিল ভারত। বার্মুডার বিরুদ্ধে ২৫৭ রানের জয় পেয়েছিল ভারত। তবে এর এক বছর পরেই অর্থাৎ ২০০৮ সালে হংকং-এর বিরুদ্ধে ২৫৬ রানের জয় পেয়েছিল টিম ইন্ডিয়া। ভারতেরODI-এ তৃতীয় সব থেকে বড় জয়টা হল এদিন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। এছাড়াও ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ২২৪ রানের জয় পেয়েছিল ভারত। এছাড়া♔ও ২০০৩ সালে বাংলাদেশের বিরুদ্ধেই ২০০ রানেꦅর জয় পেয়েছিল টিম ইন্ডিয়া।
আরও পড়ুন… ইশানের ইনিং🍬স ওপেনিং স্পট নিয়♕ে চাপে ফেলবে রোহিত-দ্রাবিড়কে, বলে দিলেন কার্তিক
এদিনের ম্যাচের কথা বললে, এদিন টস জিতে প্রথমে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ। ৫০ ওভারে আট উইকেট হারিয়ে স্কোর বোর্ডে ৪০৯ রান তুলে ছিল ভারত। জবাবে ৩৪ ওভারে ১৮২ রানে গুটিয়ে যায় বাংলাদেশের পুরো দল। এদিনের ম্যাচে ভারতের হয়ে জয়ের নায়ক ছিলেন ইশান কিষাণ ও বিরাট কোহলি। ২১০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ইশান কিষাণ। এটি তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি। অভিজ্ঞ বিরাট কোহলি খেলেছেন ১১৩ রানের ইনিংস। শেষ ওভারে ২৭ বলে ৩৭ রান করেন ওয়াশিংটন সুন্দর। বোলিংয়ে টিম ইন্ডিয়ার হয়ে সর্বোচ্চ তিনটি﷽ উইকেট নেন💖 শার্দুল ঠাকুর। মহম্মদ সিরাজ,অক্ষর প্যাটেল ও উমরান মালিক পেয়েছেন একটি করে সাফল্য।
আরও পড়ুন… ইশানের দৌলতে⭕ সান্ত্বনা জয়ের পর টেস্ট সিরিজের টার্গেট বেঁধে দিলেন কেএল রাহুল
বাংল🃏াদেশের কথা বলতে গেলে শাকিব আল হাসান বাংলাদেশের হয়ে ৫০ বলে ৪৩ রান করেন। অধিনায়ক লিটন দাস ২৯,ইয়াসির আলি ২৫ ও মাহমুদউল্লাহ ২০ রান করে আউট হন। তাদের পক্ষে বোলিংয়ে তাসকিন আহমেদ,এবাদত হোসেন ও শাকিব আল হাসান নেন দুটি করে উইকেট। একটি করে সাফল্য পেয়েছেন মুস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদি হাসান মিরাজ।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।