সদ🐬্♊যই সপ্তাহখানেক আগে নিউজিল্য়ান্ড বোলারদের পিটিয়ে ছাতু করে তাদের হোয়াইটওয়াশ করেছিল ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডের নতুন কোচ ব্র্যান্ডন ম্যাকালামের নাম অনুসারে শখ করে সেই আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের নাম রাখা হয়েছে ‘ব্যাজবল’। ভারতের বিরুদ্ধেও ইংরেজ ব্যাটাররা একই দাপটের সঙ্গে খেলবেন এবং ম্যাচের রাশ নিজেদের হাতে রাখবেন বলে মনে করছিলেন অনেকেই। তবে তেমনটা কিন্তু হয়নি।
প্রথম ইনিংসে ২৮৪ রানেই ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষ করে দেয় ভারতীয় বোলাররা। ভারতের হয়ে সর্বাধিক চার উই♌কেট নেন মহম্মদ সিরাজ, যার মধ্যে ছিল জো রুটের মহামূল্যবান উইকেটও। কিউয়িদের থেকে কী এমন পার্থক্য ছিল ভারতীয় বোলিংয়ে, তৃতীয় দিনের খেলা শেষে রহস্য ফাঁস করলেন সিরাজই। ত💞ারকা ভারতীয় বোলার জানান, ‘আমরা যখন নিউজিল্যান্ড সিরিজ দেখি, তখন বুঝতে পারি যে আমাদের প্রতিটা বোলারই ১৪০-র অধিক গতিতে বল করতে সক্ষম। নিউজিল্যান্ডের কাছে সেটা ছিল না। গত বছরও আমরা ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে খেলেছি। ওদের শক্তি, দুর্বলতা আমরা জানি, এটাই আমাদের সাহায্য করেছে।’
তবে ইংল্যান্ডের বাকি ব্যাটারদের শান্ত রাখা গেলেও, জনি বেয়ারস্টোকে কিন্তু থামানো যায়নি। বিগত চার ইনিংসে নিজের তৃতীয় শতরানটি করে ফেলেন ইংল্যান্ডের তারকা ব্যাটার। নিউজিল্যান্ড সিরিজ জয়েও তিনিই ছিল প্রধান কারিগর। সিরাজের দাবি বেয়ারস্টো স্বপ্নের ফর্মের থাকলেও ভারতীয় দল কোনও সময়ই ঘাবড়ে যায়নি। ‘বোলার হিসাবে আমাদের ধৈর্য্য রাখাটা খুব দরকার। বেয়ারস্টো দারুণ ফর্মে রয়েছেন এবং নিউজিল্যান্ড সিরিজ থেকে নিরন্তর আগ্রাসী ব্যাটিং করে আসছেন। আমরা জানতাম ওর আত্মবিশ্বাস এখন তুঙ্গে। তবে ꧋আমরা কোনও সময়ই নিজেদের পরিকল্পনা থেকে সরে যায়নি। জানতাম ও যাই করুক, আমাদের (ওকে আউট করতে) একটা ইনসুইং বা আউটসুইং বা পিচে পড়ে বল সিম হওয়ার প্রয়োজন।’
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।