শুরু থেকে ১৬🍬টি মরশুমে মাঠে নেমে আইপিএলের ট্রফি এখনও অধরা দিল্লি ক্যাপিটালসের। আরও একটি ব্যর্থ মরশুম কাটল দিল্লির। সারা টুর্নামেন্টে ক্যাপিটালসের পারফর্ম্যান্সে ইতিবাচক দিক নিতান্ত হাতেগোনা। বরং ব্যর্থতার কারণ খুঁজতে গেলে তালিকা দীর্ঘ হয়ে দাঁড়াবে নিশ্চিত। এবছর আইপিএলে দিল্লি ক্যাপিটালসের সার্বিক পা♔রফর্ম্যান্সে চোখ রাখা যাক।
দিল্লি ক্যাপিটালসের সেরা ৫ ব্যাটার:-১. ডেভিড ওয়ার্নার- ১৪ ইনিংসে ৫১৬ রান।২. অক্ষর প্যাটেল- ১৩ ইনিংসে ২৮৩ রান।৩. ফিল সল্ট- ৯ ইনিংসে ২১৮ রান।৪. রিলি রসউ- ৯ ইনিংসে ২০৯ রান।৫. মণীশ পান্ডে- ৯ ইনিংসে ১৬০ রান।
ব্যাটিংয়ে দিল্লি ক্যাপিটালসের ফ্লপস্টার:-১. মিচেল মার্শ- ৯টি ইনিংসে ১২৮ রান।২. আমন হাকিম খান- ৯টি ইনিংসে ১১০ রান।৩. পৃথ্বী শ- ৮টি ইনিংসে ১০৬ রান।৪. সরফরাজ খান- ৪টি ইনিংসে ৫৩ রান।৫. যশ ধুল- ৩টি ইনিংসে ১৬ রান।
দিল্লি ক্যাপিটালসের সেরা ৫ বোলার:-১. মিচেল মার্শ- ৮টি ইনিংসে ১২টি উইকেট।২. অক্ষর প্যাটেল- ১৩ ইনিংসে ১১টি উইকেট।৩. কুলদীপ যাদব- ১৪টি ইনিংসে ১০টি উইকেট।৪. ইশান্ত শর্মা- ৮টি ইনিংসে ১০টি উইকেট।৫. এনরিখ নরকিয়া- ১০টি ইনিংসে ১০টি উইকেট।
বোলিংয়ে দিল্লি ক্যাপিটালসের ফ্লপস্টার:-১. মুকেশ কুমার- ১০টি ইনিংসে ৭টি উইকেট।২. ললিত যাদব- ৪টি ইনিংসে ২টি উইকেট।৩. মুস্তাফিজুর রহমান- ২টি ইনিংসে ১টি উইকেট।
লিগ টেবিলে অবস্থান:-নিজেদের ১৪টি লিগ ম্যাচের মধ্যে দিল্লি ক্যাপিটালস ৫টি ম্যাচে জয় তুলে নেয়। পরাজিত হয় ৯টি ম্যাচে। ১০ পয়েন্ট নিয়ে দিল্লি আইপিএল 🐈২০২৩ অভিযান শেষ করে ১০ দলের মধ্যে ৯ নম্বরে থেকে।
ইতিবাচক দিক:-১. ব্যাট হাতে ডেভিড ওয়ার্নারের ধারাবাহিকতা এবছর দিল্লি ক্যাপিটালসের পারফর্ম্যান্সের সব থেকে ইতিবাচক দিক। ওয়ার্নার ১৪টি ইনিংসে ৩৬.৮৫ গড়ে ৫১৬ রান সংগ্রহ করেন। হাফ-সেঞ্চুরি করেন ৬ไটি।
২. অল-রাউন্ডার হিসেবে অক্ষর প্যাটেলের পরিণত ক্রিকেট উপহার দেওয়া দিল্⛎লিকে পরের মরশুমের জন্য আশাবাদী করতে পারে। অক্ষর ব্যাট হাতে দলের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮৩ রান সংগ্রহ করেন। বল হাতেও দলের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১১টি উইকেট নেন 🥀তিনি।
৩. দিল্লির বোলিং বিভাগ তুলনামূলকভাবে ভালো পারফর্ম্যান্স উপহার দিয়েছে।🐷 আইপিএল ২০২৩-তে দিল্লি মোট ১২ জন বোলার ব্য🌱বহার করে। উইকেট পেয়েছেন সবাই। বোলিং ইউনিট হিসেবে সকলে মিলে দলের পারফর্ম্যান্সে অবদান রেখেছেন।
ব্যর্থতার কারণ:-১. টুর্নামেন্ট চলাকালীন দিল্লি ক্যাপিটালসের ডিরেক্টর অফ ক্রিকেট সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় একাধিকবার জানিয়েছেন যে, বোলিং নিয়ে অসুবিধা নেই, তাঁদের সমস্যা ব্যাটিং নিয়ে। ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতাতেই যে দিল্লিকে একের পর এক ম্যাচ হারতে হয়েছে, সেটা অস্বীকার করার উপায় নেই। দিল্লির ব্যাটিং কত খারাপ হয়েছে, সেটা বোঝা যায় পরিসংখ্যানে চোখ রাখলেই। ডেভিড ওয়ার্নার ও অক্ষর প্যাটেল ছাড়া টুর্নামেন্টে বলার মতো র𒀰ান সংগ্রহ করতে পারেননি আর কেউই।
২. ডেভিড ওয়ার্নার ৫০০-র বেশি রান সংগ্রহ করলেও তাঁর স্ট্রাইক-রেট নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। টপ অর্ডারে মারকাটারি ব্যাটিং করতে পারেননি তিনি। টুর্নামেন্টের শেষ🌃ের দিকে অবশ্য কিছুটা হলেও আগ্রাসী রূপ ধারণ করেন ওয়ার্নার। ডেভিড ৩৯২টি বল খে🅷লে মাত্র ১০টি ছক্কা মেরেছেন। তাঁর স্ট্রাইক-রেট ১৩১.৬৩। দিল্লি দলনায়ককে কার্যত অ্যাঙ্করের ভূমিকা পালন করতে দেখা গিয়েছে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।