টি-২০ ক্রিকেটে ১৭৫ রানের লক্ষ্যমাত্রা আর যাই হোক, নিতান্ত ছোটখাটো নয়। তাও যদি ১৯ ওভার হাতে থাকে, তবে সেটাকে চ্যালেঞ্ꦰজিং টার্গেট বলতেই হয়। তবে মায়াঙ্ক আগরওয়াল ছন্দে থাকলে কোনও টার্গেটই যে নিরাপদ নয়, সেটাই বোঝা গেল আরও একবার। মহারাজা টি-২০ ট্রফিতে শিবমগ্গ স্ট্রাইকার্সের ঝুলিয়ে দেওয়া বড়সড় লক্ষ্যমাত্রা বেঙ্গালুরু ব্লাস্টার্স অনায়াসে টপকে যায় ক্যাপ্টেন মায়াঙ✅্কের ঝোড়ে শতরানের সুবাদেই।
চলতি মহারাজা টি-২০ ট্রফিতে দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন মায়াঙ্ক। টুর্নামেন্টের প্রথম তিন ম্যাচে তাঁর ব্যক্তিগত সংগ্রহ ছিল যথাক্রমে ৫♔২, ৪৩ ও ৪৪ রান। এবার মা🐬ত্র ৪৮ বলে ব্যক্তিগত শতরানের গণ্ডি টপকে যান আগরওয়াল। তিনি হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ২৩ বলে। শেষমেশ ১০টি চার ও ৬টি ছক্কার সাহায্যে ৪৯ বলে ১০২ রান করে অপরাজিত থাকেন আগরওয়াল। দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন বেঙ্গালুরু অধিনায়ক।
প্রথমে ব্যাট করে শিবমগ্গা ১৯ ওভারে ২ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৩ রান সংগ্রহ করে। বৃষ্টির জন্য বেশ কিছুটা সময় নষ্ট হওয়ার শেষ ওভারের খেলা হয়নি। রোহন কদম ৫২ বলে ৮৪ রান করেন। তিনি ৮টি চার ও ৩টি ছক্কা মারেন। ৪৫ বলে ৫১ রান করেন বিআর শরৎ। তিনি ৫🥃টি বাউন্ডারি মারেন। কৃষ্ণাপ্পা গৌতম ১২ বলে ১৮ ও ডি অবিনাশ ৫ বলে ১৩ রান করে অপরাজিত থাক𝔉েন। ১টি করে উইকেট নেন জগদীশা সূচিত ও এলআর কুমার।
ভিজেডি নিয়মে জয়ের জন্য বেঙ্গালুরুর সাম🌟নে লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ১৯ ওভারে ১৭৫ রানের। মায়াঙ্কের দুর্দান্ত ইনিংসে ভর করে ব্লাস্টার্স ১৫.৪ ওভারে ১ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৬ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। ২০ বল বাকি থাকতে ৯ উইকেটে জয় তুলে নেন মায়াঙ্করা। ক্যাপ্টেনের সেঞ্চুরি ছাড়া এলআর চেতন ৩৪ ও কেভি অনীশ অপরাজিত ৩৫ রান করেন। ম্যাচের সেরা হয়েছেন আগরওয়াল।
মায়াঙ্ক ৪ ম্যাচে ৮০.৩৩ গড়ে সাকুল্যে ২৪১ রান সংগ্রহ করেছেন। স্ট্রা༺ইক-রেট ১৮২.৫৭। টুর্নামেন্টের সব থেকে বেশি রানের মালিক এখন তিনিই। সব থেকে বেশি ২৮টি চার মেরেছেন আগরওয়াল। সব থেকে বেশি ১০টি ছক্কা হাঁকানোর নজিরও রয়েছে তাঁর ঝুলিতেই।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।