দারিদ্র্যের মধ্য দিয়ে তাঁর বেড়ে ওঠা।তাঁর সামর্থ্য ছিল না একজোড়া ভালো জুতো কিংবা একটি জার্সি কেনার।অথচ পরবর্তী সময়ে সেই মানুষটার পায়ের জাদুতে মুগ্ধ হল গোটা ফুটবলবিশ্ব।তিনি ফুটবল ইতিহ💞াসের সর্বকালের সেরা ফুটবলার। ব্রাজিলের জেতা পাঁচটি বিশ্বকাপের তিনটি এসেছে তাঁর হাত ধরেই।তিনি ফুটবলের সম্রাট পেলে। যার জেরে এতদিন পরও তাঁর জার্সি নিলামে বিক্রি হল প্রায় ২৪ লাখ টাকায়।
১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর ব্রাজিলের মিনাস গেরাইসের ত্রেস কোরাকোয়েস শহরের এক বস্তিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন পেলে।মধ্যিখানে নজরকাড়া ফুটবল খেলে নিজেকে ফুটবল সম্রাটের পর্যায়ে নিয়ে যান।জাতীয় দল🔥ের জার্সি গায়ে ৯২ ম্যাচে ৭৭টি গোল করেছিলেন🌄।যার ফলে ব্রাজিলের জার্সিতে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড আজও তাঁর দখলে।
১৯৭১ সালের জুলাইয়ে দেশের জার্সি গায়ে সর্বশেষ ম্যাচটি খেলেছিলেন পেলে।মারাকানা স্টেডিয়ামে তৎকালীন যুগোস্লাভিয়ার বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলেছিলেন তিনি। সেই ম্যাচের জার্সির তো চাহিদা থাকবেই।তবে এতবেশি চাহিদা, তা কেউ কল্পনা করতে পারেননি। ইতালির তুরিন বোলাফি অকসন🍌 হাউজে নিলামে ওঠে সর্বকালের সেরা এ ফুটবলারের জার্সিটি।আর সেটি বিক্রি হল রেকর্ড ৩০ হাজার ইউরোতে।যার ভারতীয় অর্থমূল্য প্রায় ২৪ লাখ টাকা।আর সেই জার্সিটি কিনে ফেললেন পেলের এক অন্ধভক্ত।
তুরিনে হওয়া নিলামে শুধু পেলের জার্সি নয়, বিক্রি হয়েছে তাঁর অন্যতম প্রতিপক্ষ🔯 দিয়েগো মারাদোনার জার্সিও।১৯৮৯-৯০ সালে নাপোলির যে জার্সি গায়ে আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি মারাদোনা খেলেছিলেন, সেটি বিক্রি হল সাড়ে ৭ হাজার ইউরোয়।একই সঙ্গে বিক্রি হয়েছে ১৯৭১ সালের উয়েফা সুপার কাপের ফাইনালে ইতালিয়ান ডিফেন্ডার লুসিয়ানো স্পিনোসির গꦡায়ে জড়ানো জুভেন্টাসের দুর্লভ নীল জার্সিটিও। সেটি বিক্রি হয়েছে ৯ হাজার ৪০০ ইউরোতে।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।