টুইটারকে চ্যালেঞ্জ দিতে বাজারে বহু অ্যাপই এসেছে আবার কিছু অ্যাপ জনপ্রিয়তার আলো থেকে ছিটকে গিয়েছে। এমনই আসা যাওয়ার মাঝে টুইটার এলন মাস্কের ব্যবসায়িক সাম্রাজ্যের আওতাধীন থাকার পর থেকেই নানান তর্ক বিতর্ক চলেছে। টুইটারের মডারেশন নীতি ও কনটেন্ট ঘিরে নানান নীতি সমালোচনায় এসেছে। এই পরিস্থিতিতে বাজার কাঁপিয়ে আসল মেটা থ্রেড। এই সংস্থার নেপথ্যে রয়েছে 'সোশ্যাল মিডিয়া জায়েন্ট' মেটা। নির্মꦉাণ হয়েছে ইনস্টাগ্রাম♎ের হাত ধরে। ফলে সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপের দুনিয়ায় টুইটারের ঘুম ছুটল বলেই আশা অনেকের।
দুনিয়া যখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্সের জগতে 'আরও কিছু পাওয়ার' অপেক্ষায় রোজ প্রহর গুনছে, তখন সোশ্য়াল মিডিয়ার জগতে একাধি♛ক চড়াই উতরাই দেখা যাচ্ছে বাণিজ্য ঘিরে। সেই পরিস্থিতিতে বাজার কাঁপিয়ে মাত্র ৪ ঘণ্টায় ৫০ লাখ ইউজার এনে ফেলল মার্ক জাকারবার্গের মেটার থ্রেড অ্যাপ। অ্যাপটির সাফল্যের নথি প্রকাশ করেছেন মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ। ফলে এবার টুইটাররে ঘুম ছোটানো অ্যাপ দিয়ে নতুন করে মার্ক বনাম এলন সম্মুখ সমর জমে উঠতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
( IIT Campus Outside India: দেশের বাইরে এই প্রথম আ෴ইআইটি ক্যাম্পাস! কোথায় হচ্ছে জানেন?)
এদিকে, থ্রেড 'থ্রেটে' রয়েছে টুইটার। উল্লেখ্য, আজই আত্মপ্রকাশ করেছে এই নয়া অ্যাপ থ্রেডস। আর জন্মতিথি থেকেই কার্যত সব হিসাব ওলট পালট রতে শুরু করে দিল ইনস্টাগ্রামের এই অ্যাপ। তবে ইউজাররা এর জনপ্রিয়তার বিষয়ে দ্বিমতে রয়েছেন। কেউ মনে করথেন ইনস্টাগ্রাম লিঙ্ক থ্রেডে সাহায্য করবে অনেকক ইউজারকে, অনেকেই বলছেন টুইটারের মতো সহজ হবে না 🌄এটা। এদিকে, থ্রেডসের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট হল এখানে নেই কোনও হ্যাশট্যাগের বালাই! নেই বিজ্ঞপন। ফলে টুইটার বনাম থ্রেডস ঘিরে মার্কিনি দুই কোটিপতির যুদ্ধ দেখার অপেক্ষায় গোটা বিশ্ব।
থ্রেডসের বিশেষত্ব:
মেটা থ্রেডস এমনই একটি অ্যাপ যেখানে টেক্সট, চ্যাট, ফটো আপলোড, ছাড়াও লিঙ্ক পোস্ট করা যায়। এছাড়াও ভিডিয়োও আপলোড করতে পারবেন আপনি। মূলত, টুইটারের সঙ্গে থ্রেডসের যেটা সবচেয়ে বড় পার্থক্য তা🍒 হল, ইনস্টাগ্রাম ভিজুয়াল ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম আর টুইটার তথ্য ও সংবাদ ভিত্তিক। সেই ইনস্টাগ্রামের ‘মানসপুত্র’ বলা চলে থ্রেডসকে। ফলে থ্রেডসে ভিজুয়াল প্ল্যাটফর্মই শেষ কথা বলবে মনে করা হচ্ছে।