সাবধান হতে হবে জিও ইউজারদের। গ্রাহকদের জন্য একটি বড় সতর্কতা জারি করেছে মুকেশ আম্বানির কোম্🌞পানি রিলায়েন্স জিও। নতুন উপায়ে ফাঁদ পেতেছেন স্ক্যামাররা। রমরমিয়ে চলছে সাইবার প্রতারণা। তারই ভয়াবহ কৌশল সম্পর্কে একটি সতর্কতা জারি করেছে টেলিকম জায়ান্ট।
কীভাবে প্রতারণা করছেন সাইবার অপরাধীরা
এ বিষয়ে তথ্য দিতে গিয়ে জিও স্পষ্ট বলেছে যে কোম্পানির জন্য গ্রাহকের নিরাপত্তা সর্বদা জরুরি। সম্প্রতি আমরা সাইবার জালিয়াতির ঘটনা দেখেছি যেখানে স্ক্যামাররা আপনার পরিষেবা প্ಞরদানকারীর কাছ থেকে সংবেদনশীল তথ্য সংগ্রহ করে। এবং তারপর আপনাকে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে। এমন পরিস্থিতিতে, সুরক্ষিত থাকার টিপসের পাশাপাশি, কীভাবে স্ক্যামাররা মানুষকে ঠকাচ্ছে তার বিশদও শেয়ার করেছে জিও।
আরও পড়ুন: (Misson Gaganyaan: মহাকাশে গিয়ে পাঁচটি পরীক্ষা চালাবেন গগন﷽যাত্রী, গগনযান প্রসঙ্গে যা যা বলেছেন ইসরো প্রধান)
১) স্ক্যামাররা ফোন কল, এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট বা ইমেল সহ বিভিন্ন উ🌺পায়ে গ্রাহকের কাছে পৌঁছোতে পারে।
২) স্ক্যামাররা প্রায়ই গ্রাহকের কাছে প্যান কার্ড নম্বর, আধার বিবরণ, ব্যাঙ🌳্ক অ্যাকাউন্টের বিবরণ, ক্রেডিট কার্ডের বিবরণ, ওটিপি বা সিম নম্বরের মতো🐼 সংবেদনশীল তথ্যের জন্য জিজ্ঞাসা করে।
৩) গ্রাহকরা স্ক্যামারদের অনুরোধ করা বিবরণ প্রদান না করলে স্ক্যামাররা, ওই গ্রাহকদের পরিষেবাগু🃏লি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার হুমকি দিয়ে বসে।
৪) স্ক্যামাররা গ্রাহকদের তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ ডাউনলোড এবং ইনস্টল করতে বলতে পারে। এবার কোনও গ্রাহক যদি ভুল করেও নিজের ফোনܫ বা কম্পিউটারে, সেগ๊ুলো ইনস্টল করেন, তাহলে অনায়াসেই তাঁর ব্যক্তিগত বিবরণ স্ক্যামারদের কাছে পৌঁছে যাবে।
এরপরেই জিও-এত দাবি যে • রিলায়েন্স জিও গ্রাহকদের কখনই থার্ড-পার্টি অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলবে না। যদি কেউ গ্রাহ✤কদের এমন কিছু বলে, তবে এটি সম্ভবত যে কোনও সাইবার কেলেঙ্কারীর ফাঁদ হতে পারে। তাই এ ক্ষেত্রে বাঁচার জন্য জিও পরামর্শ দিয়েছে যে কোনও সন্দেহ থাকলে, মাই জিও 🍬অ্যাপে লগ ইন করে, নিজের জিও নম্বর সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য চেক করে নিয়ে নিশ্চিত হতে পারবেন।
আরও পড়ুন: (Delegated payments throuꦉgh UPI: অন্যরাও আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে UPI করতে পারবেন, RBI বানাচ্ছে নতুন নিয়ম)
অনলাইন জালিয়াতি থেকে নিরাপদ থাকার টিপস
- সন্দেহজনক লিঙ্কে ক্লিক করবেন না।
- কোনও অযাচিত ইমেল, মেসেন বা কলে ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করবেন না।
- অজানা মানুষের কথা শুনে কোনও অ্যাপ ডাউনলোড করবেন না।
- সিম কার্ডের পিছনে প্রিন্ট করা ২০-সংখ্যার সিম নম্বর কারও সংর শেয়ার করবেন না।
- ফোনের গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশান এবং অনলাইন অ্যাকাউন্টগুলির জন্য অনন্য পাসওয়ার্ড এবং পিন আপডেট করতে থাকুন।
- নিয়মিত ব্যাঙ্ক এবং কার্ড স্টেটমেন্ট চেক করুন। কোনও সন্দেহজনক লেনদেন হলে অবিলম্বে ব্যাঙ্কে রিপোর্ট করুন।