যমরাজকে মৃত্যুর দেবতা মনে করা হয়। যমের নাম শুনলেই সকলের মনে শিহরণ জাগে। মনে করা হয়, যমের দূতেরা অন্যের দুঃখ কষ্ট দেখতে বা শুনতে পারে না। কোনও জাতকের মৃত্যু কাছাকাছি এলে তাঁরা যম দূতদের দেখতে পান। তবে জ্যোতিষ মতে, যে জাতকদের ওপর যমরাজের বাবা সূর্যের আশীর্বাদ থাকে, তাঁরা অকাল মৃত্যুর ভয় থাক🥃ে না ও যমদূতরা তাঁদের কোনও কষ্ট দেয় না। সূর্যের আশীর্বাদ থাকলে অকালমৃত্যুর ভয় থেকে জাতক মুক্ত হয়।
১. সকালে সূর্যকে জলের অর্ঘ্য দেওয়ার বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। সূর্যদয়ের আগে উঠে স্নান করে সূর্যকে জল অর্পণ করলে আত্মবিশ্বাস, সাহস, তেজ, যশ🔯, ইতিবাচকতা ও সুখ বৃদ্ধি হয়। তামার লোটায় জল ভরে তাতে কুমকুম, অক্ষত, লা⭕ল ফুল দিয়ে সূর্যকে অর্পণ করা শুভ মনে করা হয়।
২. যমদূতের ভয় থেকে মুক্তি পে▨তে প্রতিদি𒈔ন সূর্য মন্ত্র জপ করা উচিত। সূর্য মন্ত্র-- ওম হৃীং হৃীং সূর্যায় সহস্রকিরণরায় মনোবাঞ্ছিত ফলম দেহি দেহি স্বাহা যপ করলে কোষ্ঠিতে সূর্যের পরিস্থিতি মজবুত হয়।
৩. নিজের সাত পুরুষের উদ্ধার করার জন্য সূর্য মন্দিরে ঝাড়-মোছ করলে 🐻বিশেষ ফল লাভ করতে পারেন।
৪. যমের🌳 সুনজরে থাকার জন্য সূ﷽র্যকে দুধ ও ঘি অর্পণ করলে লাভ পেতে পারেন।
৫🔴. অকাল মত্যুর ভয় থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রতিমাসের অমাবস্যায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মিলে গীতার সপ্তম অধ্যায় পাঠ করা শুভ। জ্যোতিষ মতে, এই পাঠ সমাপ্ত হওয়ার পর সূর্যকে অর্ঘ্য দিন। পরিবারের সদস্যরা মিলে উন্নত স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে থাকেন।
৬. অমাবস্যায় দরিদ্র ও অসহায় বাচ্চাদের খাবার ও মিষ্টি হালুয়া খাওয়ালে 𒉰শুভ ফল লাভ করা যায়।