ওয়েস্ট বেঙ্গল ন্যাশন💦াল ইউনিভার্সিটি অফ জুরিডিকাল সায়েন্সেস (ডব্লিউবিএনইউজেএস) রাজ্যের আরও ১১টি পণ্যের জিআই ট্যাগের জন্য আবেদন করেছে। এগুলি হল–শান্তিনিকেতনের একতারা ও আলপনা, মুর্শিদাবাদের সিল্ক, খালসি, সুন্দরবনের মধু, জানাইয়ের মনোহরা, বেলিয়াতোড়ের মেছা সন্দেশ, হাটগ্রামের শঙ্খ-শিল্প, আশাপুর ও নবাবগঞ্জের বেগুন, কাখরা ও গড়🦂গড়ে পিঠা এবং সিমলাপালের বাটি।
ন্যাশনাল জিআই ড্রাইভ মিশনের অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ ন��েওয়ওা হয়েছে। এর মাধ্যমে বিভিন্ন সম্প্রদায় যাতে নিজেদের পণ্যগুলির জন্য জিআই ট্যাগিং পেতে পারে সেবিষয়ে সহায়তা করে থাকে। গত বছর পাঁচটি পণ্যের জিআই ট্যাগের জন্য আবেদন করেছিল এই সংস্থা। সেগুলি হল– নতুনগ্রামের কাঠের পুতুল, শান্তিনিকেতন বাটিক, হস্তনির্মিত সোনার কোলকাট্টি গয়না, পুরুলিয়ার লাক এবং বেগমপুরি সুতির তাঁত শাড়ি। অর্থ🃏াৎ গত বছর থেকে এ পর্যন্ত রাজ্যের ১৬টি পণ্যের জিআই ট্যাগের জন্য আবেদন করেছে এই সংস্থা। সাধারণত জিআই ট্যাগিং পেলে আন্তর্জাতিক বাজারে স্থানীয় পণ্♛যগুলি প্রচার পাবে। এরফলে ব্যবসা বাড়বে বলে জানিয়েছেন সংস্থার ভিসি নির্মল কান্তি চক্রবর্তী।অন্য এক আধিকারিক জানিয়েছেন, জিআই ট্যাগিং পণ্যগুলির মালিকানা দেয়। এটি পণ্যগুলির বাণিজ্যিকীকরণকে উৎসাহিত করবে। এরফলে অনেক কর্মসংস্থান হবে।
রেশম খাদি সমিতির সেক্রেটারি নিত্যানন্দ চৌধুরী জানিয়েছেন, ‘মুর্শিদাবাদের সিল্ক বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত। জিআই ট্যাগ পেলে এর প্রচার আরও বাড়বে। এটি নিশ্চিত করবে যে গ্রাহকরা খাঁটি পণ্য কিনবেন। জনাইয়ের মিষ্টি প্রস্তুতকারীরা দাবি করেছেন, মনোহোরা ২০০ বছর আগে তৈরি হয়েছিল।ℱ জিআই ট্যাগ পেলে এর প্রচার আরও বাড়বে।
প্রসঙ্গত, জিআই ট্যাগ পেতে সহায়তা করার জন্য জেলা স্তরে কমিটি গঠন করেছে রাজ্য সরকার। প্রতিটি জেল🍸ার জেলাশাসককে শীর্ষে রেখে ২১ সদস্যের এই কমিটিতে রয়েছেন জেলার অন্যান্য আধিকারিকরাꦆ। প্রতিটি জেলায় এই কমিটি কাজ করছে। সে ক্ষেত্রে বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ কোনও কিছুর খোঁজ পাওয়া গেলে তার জিআই ট্যাগিং পাওয়া নিয়ে উদ্যোগ নিচ্ছে এই কমিটি।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ড💟াউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup