বিএস🃏এফের উর্দি পরে ভারত - বাংলাদেশ সীমান্তে গবাদি পশু পাচার করতে গিয়ে সীমান্তরক্ষীদের হাতে ধরা পড়ল ৩ ভারতীয় পাচারকারী। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে খেলনা বন্দুক ও কয়েকটি ধারালো অস্ত্র। ঘটনা মালদার হবিবপুর থানা এলাকার পান্নাপুর সীমান্তের। ধৃতদের হবিবপুর থানার হাতে তুলে দিয়েছে BSF. ধৃতরা কয়েকদিনের মধ্যেই জামিন পেয়ে ফের পাচারের কাজে নেমে পড়বেন বলে আশাবাদী স্থানীয়রা।
বিএসএফ সূত্রে খবর, বুধবার মালদায় বিএসএফের ৮৮ নম্বর ব্যটেলিয়নের জওয়ানদের কাছে খবর আসে পান্নাপুর সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে কয়েকটি গবাদী পশু পাচারের চেষ্টা করছে কয়েকজন পাচারকারী। সেই মতো স্থানীয় বনপাহাড় গ্রামে অভিযান চালান বিএসএফ জওয়ানরা। তখনই বিএসএফের মতো উর্দি পরা ৩ পাচারকারীকে ধরে ফেলেন তাঁরা। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় ১টি প্লাস্টিকের খেলনা বন্দুক, যা দেখতে বিএসএফের বন্দুকের মতো। এছাড়া বেশ কয়েকটি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে তাদের কাছ থেকে। পাচারকারীদের কাছ থেকে ২টি মোষ শাবক উদ্ধার করেছেন সীমান্তরক্ষীরা। ধৃতদের হবিবপুর থানার হাতে তুলে দিয়েছে বিএসএফ। বৃহস্প🎀তিবার ধৃতদের আদালতে পেশ করেছে পুলিশ।
পাচারের জন্য কুখ্যাত মালদা সীমান্তে সম্প্রতি টহলদারি বাড়িয়েছে বিএসএফ💟। কাঁটাতারহীন বহু জায়গায় জোর কদ🤪মে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার কাজ চলছে। আর বিএসএফের চোখে ধুলো দিতে নিত্যনতুন ফন্দি আঁটছে পাচারকারীরা। ফলে পাচার বন্ধ হচ্ছে না।
আইনজ্ঞদের মতে, মাদক ও আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়া যে কোনও জিনিস পাচারে দেশে সাজার মেয়াদ খুবই কম। যার ফলে পাচারকারীরা ধরা পড়লেও কয়েক মাসের মধ্যেই জামিন পেয়ে যান। ফের নেমে পড়েন পুরনো পেশায়। এর ফলে পাচার বন্ধ করা সম্ভব হয় না। পাচার রুখতে কড়া শাস্তির পক্ষে সুপারিশ 🦩করেছেন তাঁরা।