তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলার নামে লটারির টিকিট ছাপ💦িয়ে তৃণমূলেরই নেতাকর্মীদের প্রতারণার অভিযোগ এক সংবাদপত্র বিক্রেতার বিরুদ্ধে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার নোদাখালি থানার বাওয়ালি এলাকার চকমানিক গ্রামের বাসিন্দা চন্দন দাস নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযোগ, ভুয়ো লটারির টিকিট ছাপিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেছেন ওই ব্যক্তি। ধৃতের পিছনে কোনও প্রভাবশালীর হাত রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলি🌄শ।
অভিযোগ, কিছুদিন ধরে দক্ষিণ ২৪ পরগনার নোদাখালিতে তৃণমূলের মুখপত্র জাগো বাংলার নাম ও লোগো ব্যবহার করে বিক্রি করা হচ্ছিল লটারি। লটারিতে ছাপা রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের🐭 ছবি। সঙ্গে ছবি রয়েছে চার চাকা গাড়ি, মোটরসাইকেল, স্কুটার, এয়ার কন্ডিশনারের মতো দামি জিনিসের। তৃণমূলের মুখপত্রের তরফে গ্রাহকদের জন্য লটারির আয়োজন করা হয়েছে বলে বিক্রি করা হচ্ছিল টিকিট। সেখবর পেয়ে তৎপর হন সুন্দরবন পুলিশ জেলার আধিকারিকরা। জানা যায় নোদাখালি থানা এলাকার বাওয়ালি এলাকার বাসিন্দা এক খবর কাগজ বিক্রেতা এর পিছনে রয়েছেন। এর পর কুলপি থানার পুলিশ ডায়মন্ড হারবার এলাকা থেকে গ্রেফতার করে চন্দন দাস নামে ওই যুবককে। ধৃতকে রবিবার আদালতে পেশ করে হেফাজতে চেয়েছে পুলিশ।
ওদিকে বিজেপির দাবি, তৃণমূল মানেই দুর্নীতি আর প্রতারণা। তদন্ত করলে দেখা যাবে এ পিছনেও কোনও প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা রয়েছেন। এভাবে বেআইনি লটারির টিকিট ছাপিয়ে নিজের দলের লোকেদেরই প্রতারণা করছেন তিনি। কারণ জাগো বাংলা তো তৃণমূল নেতাকর্মী ছাড়া আর কไেউ কিনবে না।