এতদিন দিদির দূতরা বিক্ষোভের মুখে পড়♒ছেন বলে বিজেপি আনন্দে লাফালাফি করতে শুরু করেছিল। এবার তাঁদের বিধায়করা বিক্ষোভের মুখে পড়তে শুরু করলেন। ফলে রাজনীতির পাশা খেলায় এখন অভিমুখ পাল্টে গেল বলে মনে করা হচ্ছে। আজ, মঙ্গলবার বাঁকুড়ায় বিজেপির বিধায়ক জনগণের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন। আবার দুর্গাপুরেও বিজেপি বিধায়ক পড়লেন বিক্ষোভের মুখে। যার জেরে রাজ্য–রাজনীতি এখন সরগরম হয়ে উঠল।
ঠিক ক🍬ী ঘটেছে দুর্গাপুরে? আজ, মঙ্গলবার দুর্গাপুরের রেলের সম্প্রসারণ কাজের জন্য রেলের পক্ষ থেকে দেওয়া হচ্ছিল উচ্ছেদ নোটিশ। আর তার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন ওই অঞ্চলের প্রায় শতাধিক পরিবার। তখন ঘটনাস্থলে বিজেপি বিধায়ক পৌঁছানোর পর বিক্ষোভকারীদের মধ্যে যেন বারুদে অগ্নিসংযোগ ঘটে। এই ঘটনায় দেখা যায়, সংবাদমাধ্যমের সামনে একপ্রকার ধাক্কা দিয়ে এলাকাছাড়া করা হয় বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘোড়ুইকে। তার পর থেকেই ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে দুর্গাপুরের মায়াবাজার রেল বস্তি এলাকায়।
ঠিক কী ঘটেছে বাঁকুড়ায়? পাকা বাড়ি নেই তবু আবাস🧸 যোজনায় নাম ওঠেনি বলে অভিযোগ। পানীয় জল মেলে অনিয়মিত। বার্ধক্য ভাতা থেকে বিধবা ভ🐲াতা সবক্ষেত্রেই বঞ্চনার শিকার জুনবেদিয়া কুমোর পাড়ার মানুষজন। এবার এলাকার বিধায়ককে কাছে পেয়ে সেই ক্ষোভই উগরে দিলেন স্থানীয় মানুষজন। যদ🍌িও বিধায়কের দাবি, তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ নয়, না পাওয়ার যন্ত্রণা তাঁর কাছে তু🅷লে ধরেছেন এলাকার মানুষ। তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, নয়াদিল্লির সরকার সব প্রকল্পের টাকা আটকে রেখেছে। তাই পদ্ম বিধায়ককে ঘিরে গ্রামের মানুষের ক্ষোভ স্বাভাবিক।