এবার বীরভূমে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন শীতলকুচির ঘটনার সময় পুলিশ সুপারের দায়িত্বে থাকা প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধর। অন্যদিকে, সেখানে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন মিল্টন রশিদ। তবে তিনি প্রার্থী হওয়ার পরে কংগ্রেসের অন্দরে দেখা দিয়েছে অন্তর্দ্বন্দ্ব। অনেক কংগ্রেস নেতাই তাঁকে প্রার্থী হিসেবে মেনে নিতে পারেননি। এই অবস্থায় বেশ কয়েকজন কংগ্রেস নেতা চক্রান্ত করে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে ভোট করাতে চাইছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সে অভিযোগ পেয়ে বীরভূমের কয়েকজন কংগ্রেস নেতাকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দল। এমনটাই দাবি করেছেন বীরভূমের লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী ম🐭িল্টন রশিদ।
আরও পড়ুন: ‘বহরমপুরে তৃণমূল জিতলে রাজনীতি 🔥থেকেই অবসর𒀰 নিয়ে নেব’, চ্যালেঞ্জ ছুঁড়লেন অধীর
তিনি দাবি করেছেন, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী মৌখিকভাবে ওই নেতাদের সাসপেন্ড করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় কংগ্রেসের অন্দরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।🌠 কংগ্রেস প্রার্থী জানিয়েছেন, যে ৫ জনকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তারা হলেন- জেলা কংগ্রেসের কার্যকরী সভাপতি মৃণাল বসু, প্রাক্তন সভাপতি সঞ্জয় অধিকারী, পিসিসির সদস্য অপূর্ব চৌধুরী, রথীন সেন এবং সত্যব্রত ভট্টাচার্য।
সোমবার কংগ্রেসের জেলা সভাপতি ও বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী মিল্টন রশিদ অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে তিনি জানান, ওই ৫ জনকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেছেন, দল বিরোধী কাজের জন্য ওই ৫ নেতাকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, বিজেপি প্রার্থী ঘোষণার পরে তাঁরা বিজেপির হয়ে ভোট করাতে চাইছেন। আর এরজন্য কংগ্রেসকেꦏ ব্যবহার করছেন।