দুর্গাপুজোর পর বাকি চার বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হবে। নির্বাচন কমিশন ত🧸েমনই নির্ঘন্ট ঘোষণা করেছে। এই চারটি কেন্দ্র হল, দিনহাটা, শান্তিপুর, খড়দহ এবং গোসাবা। এখন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, শান্তিপুরে কী বামফ্রন্টের সঙ্গে কংগ্রেসের জোট হবে? কারণ, সেখানে বামফ্রন্ট–কংগ্রেসের জোট থাকবে কি না, তা নিয়ে দুই সংগঠনের নেতৃত্ব আলোচনায় বসে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে ঠিক হয়েছে।
এবার বামেদের সঙ্গে জোট হয়নি। ভবানীপুর, সামশেরগঞ্জ এবং জঙ্গিপুরে বামফ্রন্ট মনোনীত সিপিআইএম এবং আরএসপি প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। সেখানে পুজোর পরে আবার জোটের প্র𝓰সঙ্গ উঠছে কেন? আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের নির্বাচনের সঙ্গে পুজোর পরের নির্বাচন এক করে দেখতে রাজি নয় দু’পক্ষই। তাই আবার কাছাকাছি আসতে পারে তাঁরা বলে মনে করা হচ্ছে।
এই বিষয়ে প্রদেশ কংগ্রেসের এক নেতার কথায়, ‘ভবানীপুরের সঙ্গে শান্তিপুরকে এক করে দেখা ঠিকꦆ নয়। ওখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বলেই কংগ্রেস প্রাথী দেয়নি। শান্তিপুরে সেই একই কারণ থাকছে না। সুতরাং জোট হতে কোনও অসুবিধা নেই।’ সম্প্রতি সিপিআইএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি বলেছিলেন, ‘ভোট মিটেছে গিয়েছে, তাই জোটও শেষ।’
ভবানীপুরে যদি কংগ্রেস প্রার্থী দিত তাহলে জো🌜ট অটুট থাকত। কংগ্রেস নিজেরাই প্রার্থী দেয়নি। তাই জোট ভাঙার দায় বামেরা নিতে নারাজ বলেই খবর। একুশের নির্বাচনে শান্তিপুরে কংগ্রেস প্রাথী ছিলেন আইনজীবী ঋজু ঘোষাল। আর শান্তিপুর বাদে বাকি তিনটে আসনে প্রাথী ছিল বামেদের। তাই ওই তিনটি আসন নিয়ে সমস্যা হবে না। এই পরিস্থিতিতে শান্তিপুর আসন নিয়ে বাম–কংগ্রেস বৈঠকে বসতে চলেছে বলে সূত্রের খবর।