বিদ্যুতের খরচ কমাতে চায় রাজ্য সরকার। তাই সোলার পাওয়ার প্লান্ট ব্যবহারে তৎপর হয়ে উঠল নবান্ন। এই বিষযে পদক্ষেপ করতে জেলাগুলিতে কোন কোন স্কুলে সোলার পাওয়ার প্লান্ট বসানো যেতে পারে তার তালিকা চাইল অপ্রচলিত শক্তি উৎস দফতর। বি༒ষয়টি বাস্তবায়িত করতে ইতিমধ্যেই সেই রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয়েছে।
কী পদক্ষেপ করল নবান্ন? নবান্ন সূত্রে খবর, সরকারি স্কুল, সরকারি দফতর এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির তালিকাও চাইল নবান্ন। ২০১১ সাল থেকে রাজ্যে এখনও পর্যন্ত ১৯৫৪টি স্কুলে সোলার পাওয়ার প্লান্ট বসানো হয়েছিল। কিন্তু সেগুলি কার্যকরী♏ হয়নি বলেই ক্ষোভ নবান্নের। এবার সেই সোলার পাওয়ার প্লান্টগুলিতে নজরদারি চালানোরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। তার জন্য প্রতিটি জেলায় ‘ডিস্ট্রিক্ট লেভেল কো–ꦉঅর্ডিনেশন কমিটি’ গড়ে তোলা হবে। এতে বিদ্যুতের বিল কমবে বলে মনে করা হচ্ছে।
কেন এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে? সূত্রের খবর, এই পদক্ষেপে দুটি কাজ একসঙ্গে হবে। এক, বিদ্যুৎ বিল কমবে এবং দু꧒ই, পরিবেশ দ෴ূষণ হবে না। তাছাড়া রাজ্য সরকার পূর্ব মেদিনীপুরের নয়াচরে ১২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে 🍰তোলার পরিকল্পনা করেছে। পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র হিসাবে নয়াচরকে গড়ে তুলতে চায় রাজ্য সরকার।
কতদূর কাজ এগিয়ে গিয়েছে? রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নবান্ন থেকে নয়াচরে সোলার পাওয়ার সেন্টার গড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন। তারপরই সেখানে সমীক্ষার কাজ হয়েছে। সেই সমীক্ষায় উঠে এসেছে সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন এখানে𒀰 সম্ভব। এখন তাই এই প্রকল্পে জোর দেওয়া হচ্ছে। যাতে বিনিয়োগ টানা যায়। তাহলেই রাজ্যবাসী উপকৃত হবে।