ঘরের মধ্যে ঘুমোচ্ছিলেন সকলেই। কেউ টেরও পাননি যে ঘরে চোর ঢুকেছে। পরের দিন সকালে জানাজানি হয় চুরির ঘটনা। আলমারি একেবারে লণ্ডভণ্ড অবস্থা। পরিবারের কর্তার দাবি আলমারিতে এক লাখ টাকা রাখা ছিল। সেটাও নিয়ে চম্পট দিয়েছে চোর। তবে তার চেয়েও বড় কথা, ঘরে মদের বোতলও রাখা ছিল। সেখান থেকে মদ খায় চোর। আর যাওয়ার সময় সেই মদের বোতলটিও নিয়ে গিয়েছে ꦉচোর। শিলিগুড়ির ৪ নম্বর ওয়ার্ডের জ্যোতিনগর এলাকার ঘটনা।
তবে চোরের এমন ভূমিকায় তাজ্জব হয়ে গিয়েছে পুলিশও। এমন চোরের কথা বিশেষ শোনা যায় না। এর সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে আলমারি খুলে সব ওলটপালট করে দিল চোরের দল। কিন্তু বাড়ির লোকজন কে♎উ টেরই পেলেন না? তবে পুলিশের সন্দেহ, তবে কি ঘরে ঢুকে কোনও স্প্রে ছড়িয়ে দিয়েছিল চোরেরা ? যার জেরে বাড়ির কারোর ঘুম ভাঙ⛎েনি।
পরিবার সূত্রে খবর, ঘরে একেবারে মদের আসর বসিয়ে দিয়েছিল চোরের দল। এরౠপর ঘরের ಞআলমারি খুলে নগদ টাকা, সোনার অলঙ্কার নিয়ে চম্পট দেয় চোর। আর যাওয়ার সময় মদের বোতলটিও সঙ্গে করে নিয়ে যায়। এমনকী বাড়িতে একজন অতিথি এসেছিলেন। তার বিছানাপত্রও নিয়ে গিয়েছে চোর।
বাড়ির মালিক সঞ্জীব লামা জানিয়েছেন, 'জানালা দিয়ে চোরের দল ঘরের ভেতর ঢুকেছিল। চুরি করে জানালা দিয়েই বেরিয়ে যায়। একজনের ঋণ শোধ করার জন্য ব্যাঙ্ক থেকে এক লাখ টাকা তুলে এনেছিলাম। সেটাও নিয়ে গিয়েছে। বাড়িতে মদের বোতল ছি💫ল। মদ খেয়ে সেই বোতলও নিয়ে গিয়েছে চোর।'