বাড়িতে নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা। তার মধ্যে ছেলে আবদার করেছিল স্মার্ট ফোন কিনে দেওয়ার। কিন্তু সেই ফোন কেনার মতো টাকা জোগাড় করতে পারেনি গরিব বাবা- মা। আর রবিবার বাড়ির কাছের একটি গাছের ডাল থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় ওই কিশোরের দেহ। মৃতের নাম হযরত আলি(১৩)। দক্ষিণ দিনাজপুরের হরিরামপুর ব্লকের জাঠিগ্রামের ಞঘটনা। গোটা ঘটনায় শোরগোল পড়েছে এলাকায়।
কিন্তু কেন এই ভয়াবহ পরিণতি হল কিশোরের? তবে কি মোবাইল না পেয়েই চরম পথ বেছে নিল ওই কিশোর? স্থানীয় সূত্রে খবর, পরিবারের বড় ছেলে হযরত। বাবার কাছে মোবাইলের জন্য় বায়না করেছিল কিশোর। কি💫ন্তু বাবা সেই মোবাইল কিনে দিতে পারেনি। হ💎য়তো সেই অভিমানেই সে চরম পথ বেছে নিয়েছিল।
পুলিশ গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে। তবে বাসিন্দাদের মতে, কমবয়সীদের মধ্য়ে মোবাইলের নেশা চেপে বসেছে। মোবাইল ছাড়া থাকতে পারছে না। বন্ধুদের কাছে মোবাই🧸ল দেখে নিজের মোবাইল কেনার শখ হচ্ছে অনেকের। পড়াশোনা লাটে তুলে মোবাইলে বুঁদ হয়ে থাকছে নয়া প্রজন্ম। সেক্ষেত্রে হযরতের করুণ পরিণতি ফের একবার নানা প্রশ্ন তুলꦆে দিল। তবে এই অস্বাভাবিক মৃত্য়ুর পেছনে অন্য় কারণ রয়েছে কি না তা পুলিশ খতিয়ে দেখছে।