একের পর এক দুর্নীতি মামলায় আদালতে ক্রমশ বিপাকে প🌠ড়ছে তৃণমূল সরকার। তারই মধ্যে দলের অন্দরে দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি দিলেন বোলপুরের তৃণমূল বিধায়ক চন্দ্রনাথ সিনহা। যার পর প্রশ্ন উঠছে, ঠিক কাকে বেঁধার চেষ্টা করলেন তিনি।
গরুপাচার কাণ্ডে সিবিআইয়ের সঙ্গে দড়িটানাটানি সেরে শুক্রবারই বোলপুরে ফিরেছেন বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তার পর দিনই দলে দুর্নীতি নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেܫন স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক। এদিন চন্দ্রনাথবাবু বলেন, ‘আমাদের দু-এক জন নেতার পদস্খলন হয়েছে। কিন্তু সেটা প্রচার করলে তো হবে না, প্রমাণ করতে হবে। দু-একজন নেতা নিশ্চই চুরি ক💛রেছে। আর সেজন্য তো মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ করেছেন। তারা গ্রেফতার হচ্ছে। কিন্তু তাদের (বিজেপির) একটা নেতা গ্রেফতার হয়েছে? উত্তর প্রদেশে ধর্ষণ হচ্ছে, মন্ত্রীর ছেলে গ্রেফতার হয়েছিল? পরের আদালতের চাপে তাকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়। যারা নিজেরা চুরি করে অন্যকে চোর বলছে এটা ঠিক নয়’।
রাজনৈতিক মহলের একাংশের প্রশ্ন, ঠিক কার কার পদস্খলন হয়েছে বলে বোঝাতে চাইলেন চন্দ্রনাথ। গরুপাচারে নাম জড়িয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও অনুব্রত মণ্ডলের। SSC দুর্নীতিতে নাম জড়িয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। তবে কি তাঁদেরই প𝓰দস্খলন হয়েছে বলে ইঙ্গি𒉰ত করলেন তিনি?