রাজ্য–রাজনীতির তাদের দল এখন সাইনবোর্ড। কোনও নির্বাচনে বিরাট সাফল্য আসেনি। টুকটাক দু’একটা জায়গায় জিতে টিম টিম করে জ্বলছে। ২০১১ সালের পর থেকে ক্রমশ অপ্রাসঙ্গিক হয়েছে। অথচ সেই দলেই🌠 তৃণমূল কংগ্রেস থেকে এসে যোগ দিলেন একঝাঁক কর্মী–সমর্থকরা। তাও বর্ণময় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব অনুব্রত মণ্ডলের জেলা বীরভূমে।
ঠিক কী ঘটেছে বীরভূমে? স্থানীয় সূত্রে খবর, অনুব্রত মণ্ডলের গড়ে এবার তৃণমূল কংগ্রেসে ভাঙন ধরল। বেশ কিছু কর্মীꦓ–সমর্থক ত🌟ৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দিলেন সিপিআইএমে। এই ঘটনা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বছর ঘুরলেই রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে তৃণমূল কংগ্রেসে ভাঙন এবং চিরশত্রু সিপিআইএমে যোগ বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ বীরভূমে গত পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে পুরসভা নির্বাচন সবেতেই ছিল শাসকদলের একাধিপত্য।
আর কী জানা যাচ্ছে? বীরভূমের আঙ্গার গড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের রাজ্যধর গ্র👍ামের তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী– সমর্থকরা সিপিআইএমে যোগ দেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সিপিআইএমের স্থানীয় নেতৃত্ব। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বাম কর্মী–সমর্থকদের মধ্যে উন্মাদনা দেখা দিয়েছে। তবে পুরসভা নির্বাচনে গোটা বিꦆরোধী শূন্য বীরভূমে একমাত্র বিরোধী হিসেবꦫে খাতা খুলতে পেরেছিল বামেরাই।
ঠিক কী বলছে সিপিআইএম? ♛এই ঘটনার প্রেক্ষিতে সিপিআইএম রাজ্য কমিটির সদস্য সুদীপ সেনগুপ্ত বলেন, ‘তৃণমূল কংগ্রেস সম্পর্কে মানুষের মোহভঙ্গ হচ্ছে। এটা তারই প্রমাণ। তৃণম🦂ূল কংগ্রেস নিজেদেরকে বামপন্থী দল হিসেবে তুলে ধরার চেষ্টা করছিল। কিন্তু দৈনন্দিন জীবনের অভিজ্ঞতায় মানুষ বুঝতে পারছেন কারা আসল বামপন্থী এবং কারা আসল গরীব মানুষের বন্ধু। তাই মানুষ আমাদের সঙ্গে আসছেন।’