আবগারি দফতরের চোখে ধুলো দিতে চোলাই তৈরির সামগ্রী লুকানোর জন্য বাড়ি🥀তেই তৈরি করেছিলেন সেপটিক ট্যাঙ্কের মতো গহ্বর। সেই গহ্বরেই প্রাণ গেল একই পরিবারের ৩ জনের। শনিবার সকালে এই ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরার। শনিবার সকালে চক রাধাবল্লভ গ্রামে গিয়ে পুলিশ ৩ জনের দেহ উদ্ধার করে। এব্যাপারে আবগারি দফতরকে সতর্ক হওয়ার অনুরোধ জানাবেন বলে জানিয়েছেন জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ।
আরও পড়ুন - রোজভ্যালি কর্তা🧜 গৌতম কুন্ডুর জামিন, আমানতকারীরা কি টাকা ফেরত পাবেন?
পড়তে থাকুন - এবার রাজ্যপালের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে গেল মমতার সরকার, 🐓কারণটা কী?
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, শনিবার সকালে চোলাই তৈরির সামগ্রী বার করার জন্য প্রথমে সেপটিক ট্যাঙ্কে নামে পরিবারের সদস্য এক নাবালক। দীর্ঘক্ষণ পরেও সে উঠে আসছে না দেখে গহ্বরের ভিতরে উঁকি দেন পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। তাঁরা দেখেন গহ্বরের ভিতরে অচেতন অবস্থায় পড়ে রয়েছে ওই কিশোর। তাকে উদ্ধার করতে গহ্বরে নামের আরও ২ জন। তারাও গহ্বরে নামতেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। এর পর আর সেখানে নামারཧ সাহস দেখাননি কেউ। খবর দেওয়া হয় ডেবরা থানায়। কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে ৩ জনের দেহ উদ্ধার করে।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, ‘চোলাই তৈরির ব্যবসা করত পরিবারটি। চোলাইয়ের সামগ্রী পুলিশের নজর থেকে বাঁচাতে তারা একটি সেপটিক ট্যাঙ্কের মতো গহ্বর বানিয়েছিল। শনিবার সকালে সেই গহ্বরে কিছু নিত🥀ে নামে পরিবারের সদস্য এক কিশোর। নেমেই অসুস্থ🍌 হয়ে পড়ে সে। এর পর তাকে উদ্ধারে নেমে আরও ২ জন অসুস্থ হয়ে পড়ে। গহ্বরে বিষাক্ত গ্যাস জমেছিল মনে হয়।’
আরও পড়ুন - রাতে নৌকায༒় ঘুমিয়ে থাকার সময় ভয়ঙ্কর কাণ্ড, মৎস্যজীবী🀅কে টেনে নিয়ে গেল বাঘ
এব্যাপার🔯ে স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ শান্তি টুডু বলেন, ‘খুবই দুঃখের ঘটনা। অনেক চেষ্টা করেও বেআইনি মদ তৈꦦরি রোখা যাচ্ছে না। পুলিশ ও আবগারি দফতরকে এব্যাপারে সতর্ক হতে বলব।’