অভিন্ন কেন্দ্রীয় পোরꦍ্টালে ওটিপির সমস্যা মেটাতে গুগলের সঙ্গে যোগাযোগ করল রাজ্য সরকার। সোমবার থেকে অভিন্ন কেন্দ্রীয় পোর্টালের (সেন্ট্রালাইজড অ্যাডমিশন পোর্টাল) মাধ্যমে স্নাতক স্তরে কলেজে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পরেই পড়ুয়াদের একাংশ দাবি করতে থাকেন যে তাঁদের কাছে ওটিপি আসছে না। কলেজে আবেদন করার জন্য ওই পোর্টালে রেজিস্ট্রার করার জন্য প্রথমেই ওটিপি আসে। ওটিপি না দিলে রেজিস্ট্রারই করতে পারবেন না পড়ুয়ারা। সেই পরিস্থিতিতে ওই সমস্যা সমাধানের জন্য রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতরের তরফে গুগলের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। পড়ুয়াদের যাতে ভবিষ্যতে ওরকম সমস্যায় আর পড়তে না হয়, সেই বন্দোবস্ত করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এখন সেই সমস্যা মিটে গিয়েছে বলে দাবি করেছে উচ্চশিক্ষা দফতর।
এখন OTP সমস্যা মিটে গিয়েছে, দাবি রাজ্যের
ইতিমধ্যে অভিন্ন কেন্দ্রীয় পোর্টালে নয়া নোটিশে দিয়ে দাবি করা হয়েছে য🐈ে ওটিপির সমস্যা মিটে গিয়েছে। আবেদনকারীরা রেজিস্ট্রেশনের সময় যে মোবাইল নম্বর এবং ইমেল অ্যাড্রেস দিচ্ছেন, তাতে একই ওটিপি পাঠানো হচ্ছে। রেজিস্ট্রেশনের সময় সেই ওটিপি ব্যবহার করতে হবে।
উল্লেখ্য, প্রাথমিকভাবে মোবাইল এবং ইমেল আইড✱িত꧟ে আলাদা-আলদা ওটিপি পাঠানো হচ্ছিল। দুটি ওটিপি দিয়ে রেজিস্ট্রার করতে হচ্ছিল আবেদনকারীদের। এখন আর সেটা করা হচ্ছে না।
কিন্তু কী কারণে OTP নিয়ে সমস্যা হচ্ছিল?
রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতর সূত্রে খবর, অভিন্ন কেন্দ্রীয় পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন🎃 প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার ফলে একসঙ্গে অনেক ওটিপির ‘রিকোয়েস্ট’ যাচ্ছিল। ফলে গুগলের সফটওয়্যার ভাবছিল যে নিশ্চয়ই জালিয়াতির জন্য প্রতারকরা সেই কাজটা করছে। তাℱই ‘ব্লক’ করে দেওয়া হয়েছিল। আর সেজন্যই অনেক প্রার্থী ওটিপি পাচ্ছিলেন না বলে সূত্রের খবর।
অভিন্ন কেন্দ্রীয় পোর্টালে আবেদন শুরু
সোমবার থেকে অভিন্ন কেন্দ্রীয় পোর্টালের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গের সরকারি এবং সরকার-পোষিত কলেজে স্নাতক স্তরে ভরতির জন্য আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এতদিন প্রতিটি কলেজের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে অনলা𓆏ইনে আবেদন করতে হত। কিন্তু এবার সেটা হচ্ছে না।
বরং একটিই পোর্টালের মাধ্যমে রাজ্যের ৪৬১টি সরকারি এবং সরকার-পোষিত কলেজে স্নাতক স্তরে আবেদন করতে হচ্ছে পড়ুয়াদের। সেই পোর্টালের মাধ্যমেই পুরো ভরতির প্রক্রিয়া চলবে। আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে। তারপর মেধাতালিকা প𝐆্রকাশ করা হবে। ধাপে-ধাপে কলেজে ভরতির প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হবে বলে রাজ্যের উচ্চশিক্ষা দফতরের তরফে জানানো হয়েছে।