পুজোয় পাহাড় হাতছ🧸ানি দিয়ে ডাকে। বর্ষায় সদ্য স্নান করে উঠেছে ষে পাহাড়, সেই পাহাড়ের রূপ🎀ে মুগ্ধ করার মতোই। দার্জিলিংয়ের বেড়াতে গিয়ে মিরিক গিয়েছেন অনেকেই। কিন্তু তাবাকোশি গিয়েছেন? মিরিক থেকে কিন্তু খুব কাছেই এই তাবাকোশি। মিরিক থেকে মাত্র ৭ কিমি দূরে এই তাবাকোশি। পাহাড়ের কোলে অপূর্ব সুন্দর ছবির মতো গ্রাম। এনজেপি থেকে সরাসরি গাড়ি ভাড়া করে তাবাকোশি আসতে পারেন।নয়তো এনজেপি থেকে মিরিক বাজার পর্যন্ত যে কোনও শেয়ার কারে চলে আসুন। সেখান থেকে গাড়িতে তাবাকোশি। কম টাকায় হয়ে যাবে।
বর্ষাকালে যে নদীর নাম তামার মতো সেই নদীর তীরের যে ছবির মতো সুন্দর গ্রাম তার নꦰামও আজ তাবাকোশি। গাোপালধারা টি এস্টেটের খুব কাছেই এই তাবাকোশি। নদীর ধারে রয়েছে একাধিক হোম স্টে রয়েছে। সেখ👍ানে আগে থেকে বুক করে চলে আসুন।
বছরভরই আসতে পারেন তাবাকোশিতে। পুজোর সময় থেকেই হিমেল হাওয়া বইতে থাকে। ফুল ফুটতে শুরু করে পাহাড়ি রাস্তার ধারে। সবুজে সবুজ চারদিক। ছোট রংভং নদীর ধারে বসুন সারাটা দিন। কুল কুল করে বইছে পাহাড়ি নদী।পা ডুবিয়ে বসে থাকুন কিছু꧑টা ܫসময়। সব ক্লান্তি এক নিমেষে দূর।
তাবাকোশিতে পাহাড়ের ধারে ছোট একটা পার্ক আছে।সঙ্গে বাচ্চা থাকলে টিকিট কেটে ঢুকে পড়ুন। প্রকৃতির মাঝে, ফুলের মাঝে ওদেরও ভালো লাগবে।দূরে পাহাড়ের সারি।দিন দুয়েকের জন্য কোনও ছোটাছুটি অ্যাডভেঞ্চার নয়। পাথরের উপর বসে গল্প করুন। আর প্রকৃতিকে উপভোগ করু🍒ন। সকালের দিকে মিরিক লেকে 🏅ঘুরে আসতে পারেন। আর রাতে হোম স্টের সামনে আগুন জ্বেলে চারপাশে বসুন। সে এক অন্যরকম অনুভূতি। সময় যে কীভাবে কেটে যাবে বুঝতেই পারবেন না।