🗹 দক্ষিণ ২৪ পরগনার জীবনতলা থেকে কার্তুজ উদ্ধারের ঘটনায় আরও ১ ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃত ফাহরুখ মালিক উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের বাসিন্দা। ধৃতের কাছ থেকে একটি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৪টি রাউন্ড উদ্ধার হয়েছে। তবে উদ্ধার হওয়া কার্তুজ জীবনতলা থেকে বিক্রি হয়নি বলে জানা গিয়েছে। ওদিকে কলকাতার বিবাদী বাগের যে দোকান থেকে গুলি পাচার হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে তার মালিককে সোমবার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য লালবাজারে তলব করা হয়েছে। শনিবার সেই দোকানে তল্লাশি চালায় বেঙ্গল পুলিশের STF.
🐷শনিবার বিকেলে বিবাদী বাগে আগ্নেয়াস্ত্রের দোকানে তল্লাশি চালায় বেঙ্গল পুলিশের STF. সেখানে রেজিস্ট্রারের সঙ্গে স্টক খতিয়ে দেখেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, মজুত কার্তুজের সঙ্গে স্টকের বিস্তর ফারাক রয়েছে। এর পরই রেজিস্ট্রার বাজেয়াপ্ত করে দোকানের মালিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য লালবাজারে তলব করেন তদন্তকারীরা।
😼প্রাথমিক তদন্তে গোয়েন্দাদের অনুমান, কলকাতার একাধিক বৈধ অস্ত্রের দোকান থেকে কার্তুজ পাচার হচ্ছে। কার্তুজ সরাসরি পৌঁছে যাচ্ছে দুষ্কৃতীদের হাতে। প্রতি বছর অস্ত্রের দোকাগুলিকে কিছু কার্তুজ পরীক্ষা করার জন্য দেওয়া হয়। সেই কার্তুজই পাচার হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে।
🦄ওদিকে এই ঘটনায় বসিরহাট থেকে ফাহরুখ শেখ নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার কাছ থেকে ১টি অগ্নেয়াস্ত্র ও ৪টি কার্তুজ উদ্ধার হয়েছে। তবে সেই কার্তুজ জীবনতলা থেকে কেনা নয় বলে জানা গিয়েছে। কার্তুজ কোথা থেকে পাচার হয়েছে তা জানতে তদন্ত শুরু করেছেন গোয়েন্দারা। এই নিয়ে এই ঘটনায় গ্রেফতারি বেড়ে হল ৫। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, লালবাজারের নাকের ডগা থেকে কার্তুজ পাচার হল, আর জীবনতলা থেকে তা উদ্ধার হওয়ার পর কেন জানতে পারলেন গোয়েন্দারা?