দক্ষিণ কলকাতার রুবি পার্কের অখিল ভারতীয় হিন্দু মহাসভার𝓡 দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে বিতর্ক এখন তুঙ্গে। রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহল থেকে উঠে আসছে সমালোচনার ঝড়। এই দুর্গাপুজোয় মহাত্মা গান্ধীর আদলে রূপ দেওয়া হয়েছে মহিষাসুরকে। আর তাতে ক্রমে বিতর্ক বেড়ে চলেছে। এই পুজোর মূল উদ্যোক্তা অখিল ভারতীয় হিন্দু মহাসভার রাজ্য সভাপতি চন্দ্রচূড় গোস্বামী। অসুর বিতর্কের মধ্যেই এবার চন্দ্রচূড়কে নিগ্রহের অভিযোগ উঠল। এই অভিযোগে কসবা থানার দ্বারস্থ হয়েছে হিন্দু মহাসভা।
ꦗ‘রাষ্ট্রদ্রোহিতার🐓 সমতুল্য’ অসুর বিতর্কে প্রতিবাদ অধীরের, আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি
অভিযোগ, আজ সকালে ৩ যুবক মণ্ডপ পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন। সেই সময় মণ্ডপের ভিতরে ছিলেন চন্দ্রচূড়। এরপরেই তারা প্রতিমা ছাড়া অন্য ছবি তোলে। তা নিয়ে বাধা দিলেই তারা আচমকা চন্দ্রচূড় সহ অন্যান্য পুজো উদ্যোক্তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে অভিযোগ। পরে অন্যান্য পুজো উদ্যোক্তরা ঘটাস্থলে পৌঁছলে ওই তিন যুবক মণ্ডপ থেকে পালিয়🐲ে যায়। এই ঘটনার পরে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে হিন্দু মহাসভা। তারা ইতিমধ্যে কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের ক🐟রেছে বলে জানা গিয়েছে।
চন্দ্রচূড় জানিয়েছেন, ‘যে ৩ যুবক প্রতিমার দর্শনে এসেছিলেন তারা হাতে ক্যামেরা নিয়ে প্রতিমা বাদে অন্যান্য জায়গার ছবি ত𝓀োলে। সেই কথা জিজ্ঞেস করতে গিয়েই তারা আমাকে সহ আরও এক উদ্যোক্তাকে মারধর করে। পরে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যায়।’ তার দাবি ৩ যুবকের মধ্যে একজন নিজেকে কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিক বলে দাবি করেছেন।
কে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সে বিষয়ে স্পষ্ট নয় হিন্দু মহাসভা। তবে ঘটনায় অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতারির দাবি জানিয়েছে তারা। প্রসঙ্গত হিন্দু মহাসভার দুর্গাপুজোয় গান্ধীজীর আদলে মহিষাসুরকে রূপ দেওয়া হয়েছে। তারপরে শুরু হয় বিতর্ক। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এর সমালোচনা করেছিলেন। পাল্টা কুণাল ঘোষ কড়া নিন্দা করে সুকান্ত মজুমদারকে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করছে বলে কটাক্ষ ক𝓰রেছিলেন। তীব্র প্র🗹তিবাদ জানিয়েছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। বিষয়টিকে রাষ্ট্রদ্রোহিতা বলে উল্লেখ করে তিনি আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন।