আগেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। শুক্রবার তাতে চূড়ান্ত সিলমোহর পড়ল। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার হলেন আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ ২০০১ সাল থেকে টানা পাঁচবারের বিধায়ক হয়েছেন। একাধিক গুরত্বপূর্ণ দফতর সামলেছেন। তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের দ্বিতীয় দফায় কৃষিমন্ত্রী ছিলেন। কিন্তু এবার শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে কৃষিমন্ত্রী করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে রামপুরহাটের প্রবীণ বিধায়ককেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে জানিয়ে দিয়েছিলেন। মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথগ্রহণের দিনই তিনি জানিয়েছিলেন, বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার হতে চলেছেন রামপুরহাটের প্রবীণ বিধায়ক। সেইমতো বাজেট অধিবেশনের প্রথমদিনেই আনুষ্ঠানিকভাবে বিধানসভার ডেপুটি স্পিকারের গুরুত্বদায়িত্ব পেলেন তিনি। আগেই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। শুক্রবার তাতে চূড়ান্ত সিলমোহর পড়ল। পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার হলেন আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ ২০০১ সাল থেকে টানা পাঁচবারের বিধায়ক হয়েছেন। একাধিক গুরত্বপূর্ণ দফতর সামলেছেন। তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের দ্বিতীয় দফায় কৃষিমন্ত্রী ছিলেন। কিন্তু এবার শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে কৃষিমন্ত্রী করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে রামপুরহাটের প্রবীণ বিধায়ককেও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হবে জানিয়ে দিয়েছিলেন। মন্ত্রিসভার সদস্যদের শপথগ্রহণের দিনই তিনি জানিয়েছিলেন, বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার হতে চলেছেন রামপুরহাটের প্রবীণ বিধায়ক। সেইমতো বাজেট অধিবেশনের প্রথমদিনেই আনুষ্ঠানিকভাবে বিধানসভার ডেপুটি স্পিকারের গুরুত্বদায়িত্ব পেলেন তিনি।|#+|শুক্রবার বিধানসভায় বাজেট অধিবেশন শুরু হয়। তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর প্রথমবার পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশের অধিবেশনের সূচনা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে উঠেছিল। কারণপূর্ণাঙ্গ বাজেটের ভাষণ নিয়ে নবান্ন এবং রাজভবনের সংঘাত শুরু হয়েছিল। রাজ্যের পাঠানো ভাষণের খসড়াপত্রের কিছু অংশ নিয়ে আপত্তি জানান রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। কিন্তু রাজ্যের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রথামতো মন্ত্রিসভায় বাজেট ভাষণ পাশ হয়ে গিয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে শুক্রবার বাজেট ভাষণে রাজ্যপাল কী বলেন, তা নিয়ে জল্পনা চলছিল। রাজ্যপাল ভাষণের পুরোটা পড়বেন নাকি ভাষণের কোনও অংশ নিজের মতো পড়বেন, তা নিয়ে গুঞ্জন শুরু হয়েছিল। রাজ্যের সঙ্গে সরাসরি সংঘাতে জড়াননি রাজ্যপাল। একইসঙ্গে রাজ্যের লিখে দেওয়া ১৪ পৃষ্ঠার ভাষণও পড়েননি তিনি। বাজেট ভাষণ অসমাপ্ত রেখেই বিধানসভা ছেড়ে দেন ধনখড়। তারইমধ্যে বিধানসভা এসে এবং বিধানসভা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় কিছুক্ষণ মমতার সঙ্গে তাঁকে কথা বলতে দেখা যায়। কথা বলেন বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়েরও সঙ্গে।