গঙ্গাসাগর মেলা মামলায় ইতিমধ্যেই রাজ্যের তরফে কলকাতা হাইকোর্টকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কোভিড বিধি মেনে এই মেলা করা যেতে পারে। ঠিক তার পরেই করোনাভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখল ভারত সেবাশ্রম সংঘ। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী নিজেই ওই কথা জানিয়ে বলেন, ‘ওরা কাকুতিমিনতি করে চিঠি দিয়েছে। যাঁদের ভলেন্টিয়ার করে পাঠায়, তাঁদের মধ্🐬যে অনেকে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছে। ফলে ওরা ভলেন্টিয়ার পাঠাতে পারবে না।’ সেক্ষেত্রে রাজ্যের উপর বাড়তি চাপ বাড়ল বলে মনে করা হচ্ছে।
গঙ্গাসাগর মেলা কী তাহলে হচ্ছে? মুখ্যমন্ত্রীকে এই প্রশ্ন করায় তিনি বলেন, ‘ওটা আদালতের বিচারাধ𓄧ীন বিষয়। আদালত তাদের রায় দিক।’ এই বিষℱয়ে এখনও আদালত কোনও রায় দেয়নি। বরং বিষয়টি স্থগিত রেখেছে। সাগরমেলা শুরু হচ্ছে আগামী ১০ জানুয়ারি। ১২ জানুয়ারি পুণ্যস্নান। সেখানে অনেকেই হাজির হয়ে যাবেন। গঙ্গাসাগর মেলার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকে ভারত সেবাশ্রম সংঘ।
গঙ্গাসাগর মেলা মামলায় ইতিমধ্যেই রাজ্যের তরফে কলকাতা হাইকোর্টকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে কোভিড বিধি মেনে এই মেলা করা যেতে෴ পারে। ঠিক তার পরেই করোনাভাইরাসের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি লিখল ভারত সেবাশ্রম সংঘ। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী নিজেই ওই কথা জানিয়ে বলেন, ‘ওরা কাকুতিমিনতি করে চিঠি দিয়েছে। যাঁদের ভলেন্টিয়ার করে পাঠায়, তাঁদের মধ্যে অনেকে কোভিডে আক্রান্ত হয়েছে। ফলে ওরা ভলেন্𝓀টিয়ার পাঠাতে পারবে না।’ সেক্ষেত্রে রাজ্যের উপর বাড়তি চাপ বাড়ল বলে মনে করা হচ্ছে।
গঙ্গাসাগর𓄧 মেলা কী তাহলে হচ্ছে? মুখ্যমন্ত্রীকে এই প্রশ্ন করায় তিনি বলেন, ‘ওটা আদালতের বিচারাধীন বিষয়। আদালত তাদের রায় দিক।’ এই বিষয়ে এখনও আদালত কোনও রায় দেয়নি। বরং বিষয়টি স্থগিত রেখেছে। সাগরমেলা শুরু হচ্ছে আগামী ১০ জানুয়ারি। ১২ জানুয়ারি পুণ্যস্নান। সেখানে অনেকেই হাজির হয়ে যাবেন। গঙ্গাসাগর মেলার সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকে ভারত সেবাশ্রম সংঘ।|#+|
করোনাভাইরাস বেড়ে যাওয়✤ায় গঙ্গাসাগর মেলার আয়োজন নিয়ে দ্বিধায় ছিল ভারত সেবাশ্রম সংঘ। কিন্তু তাদের স্বেচ্ছাসেবকরা এই সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ায় পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করেছে। মুখ্যমন্ত্রী এবার গঙ্গাসাগরে গিয়ে বলেছিলেন, এটা মানুষের উৎসব। আমরা কাউকে আটকাতে পারি না। তবে কোভিড বিধি মানতে হবে। কোনও নেগেটিভিটি ছড়াবেন না।
ভারত সেবাশ্রম সংঘের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্বেচ্ছাসেবকরা সন্ন্যাসীদের নির💫্দেশ পেলে মেলায় যেতে রাজিও হয়ে যাবেন। কিন্তু নির্দেশ দেওয়া কতটা ঠিক হবে তা বিবেচনার বিষয়। আদালত–সরকার যা সিদ্ধান্ত নেবে, তাতেই আমরা সহমত পোষণ করব। বিরোধী রাজনৈতিক দল এই মেলা এখন তার পক্ষপাতী নন। সেখান♍ে এখন কোনদিকে জল গড়ায় সেটাই দেখার।